যৌগ এর ইংরেজি অর্থ

(noun)

(chemistry) compound.

যৌগ এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

হলো অজৈব রসায়ন অর্থাৎ রসায়নের যে শাখায় অজৈব যৌগ নিয়ে আলোচনা করা হয়, জৈব রসায়ন বা যে শাখায় জৈব যৌগ নিয়ে আলোচনা করা হয়, প্রাণরসায়ন, রসায়নের যে।

এসব যৌগকে বলে জৈব যৌগ।

জৈব যৌগ যেকোনো সংখ্যক মৌলিক পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত হতে পারে।

এসকল যৌগে সাধারণত।

অনুপাতে যুক্ত হয়ে রাসায়নিক যৌগ গঠন করে এবং যৌগ ভাঙ্গলে এর মৌলিক উপাদানসমূহ পাওয়া যায়।

কিছু ব্যতিক্রমী রাসায়নিক যৌগ রয়েছে যা উপরোক্ত সংজ্ঞা অনুসরণ।

রাসায়নিক সংকেত (ইংরেজি: Chemical formula) হল একটি রাসায়নিক যৌগ গঠনের জন্য নির্দিষ্ট অনুসমূহের অনুপাতিক তথ্যসমূহ, যা রাসায়নিক উপাদানসমূহের প্রতীক, সংখ্যা।

কার্বন ডাই অক্সাইড (রাসায়নিক সংকেত CO2) একটি প্রাকৃতিক রাসায়নিক যৌগ যা দুইটি অক্সিজেন পরমাণু ও একটি কার্বন পরমাণু দিয়ে গঠিত এবং প্রতিটি অক্সিজেন পরমাণু।

আয়নিক প্রকৃতির সমযোজী যৌগ হয়, আর যদি পার্থক্য 1.7 এর বেশি হয় (>1.7) তাহলে সমযোজী যৌগটি যথেষ্ট আয়নিক বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন সমযোজী যৌগ হয় ।

প্রকৃতিতে একে বিশুদ্ধ মৌল রূপে পাওয়া যায় না, তবে আকরিক যৌগ হিসেবে পাওয়া যায়।

সোডিয়াম বা এর যেকোনো যৌগ উত্তপ্ত অগ্নিশিখায় হলুদ রং ধারণ করে।

ক্রোমিয়ামযুক্ত যৌগ সবুজ, কমলা, হলুদ প্রভৃতি নানা রঙের হয়।

এটি সাধারণত লোহার সাথে যৌগ অবস্থায় বিভিন্ন খনিজে পাওয়া যায়।

সিলিকনের মতোই জার্মেনিয়াম প্রকৃতিতে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে যৌগ উৎপন্ন করে।

ফলে এটি যে সকল যৌগ গঠন করে তা সাধারণত রঙিন হয়।

ফ্লোরিনের যৌগ বা লবনকে ফ্লোরাইড বলা হয়।

বোরন মূলত রাসায়নিক যৌগ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

এটি এর প্রাথমিক অবস্থায় অর্থাৎ পৃথিবীর ভূত্বকগুলোতে খাঁটি আকরিক যৌগ হিসাবে খুব কমই পাওয়া যায়।

জৈব যৌগ হল এক ধরনের যৌগিক পদার্থ যার কমন উপাদান হিসেবে কার্বন থাকে।

ঐতিহাসিক কারণে কিছু যৌগ যেমন- কার্বনেট, কার্বনের সাধারণ অক্সাইড, সায়ানাইড এবং কার্বনের।

ডিহাইড্রোঅ্যাসকরবিক অ্যাসিডের (dehydroascorbic acid) মত কিছু জারিত (oxidized) যৌগ বিদ্যমান।