রথযাত্রা এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

সর্বাধিক প্রসিদ্ধ রথযাত্রা ওড়িশার পুরী শহরের জগন্নাথ মন্দিরের রথযাত্রা।

পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদল, শ্রীরামপুর শহরের মাহেশের রথযাত্রা, গুপ্তিপাড়ার।

মাহেশের রথযাত্রা (ইংরেজি: Rathayatra of Mahesh) ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীনতম এবং বাংলার প্রাচীনতম রথযাত্রা উৎসব।

প্রতি বছর রথযাত্রা উপলক্ষে লক্ষ লক্ষ মানুষ এখানে আসে।

জগন্নাথের সবচেয়ে বিখ্যাত উৎসবটি হল রথযাত্রা।

এই রথযাত্রাটিই বাংলাদেশ ভূখণ্ডের সর্বাধিক প্রাচীন ও দেশের বৃহত্তম রথযাত্রা।

সারা দেশ থেকে পূণ্যার্থীরা এই রথযাত্রায় অংশগ্রহণ করতে আসেন।

গুপ্তিপাড়ার প্রধান ও বিখ্যাত উৎসব হল দোল ও রথযাত্রা।

২৭৯ বছরের প্রাচীন বৃন্দাবনচন্দ্রের রথযাত্রা শুরু হয় রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সময়ে।

গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা বাংলার রথযাত্রা গুলোর মধ্যে অন্যতম বিখ্যাত রথ যাত্রা।

শ্রীরামপুরের মাহেশের রথযাত্রা বাংলার প্রাচীনতম এবং (পুরীর পরেই) ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীন রথযাত্রা।

উৎসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- নববর্ষ, শাক্তরাস, চন্দনযাত্রা, গাজন উৎসব, রথযাত্রা, দুর্গা পূজা, শিবের বিয়ে, দোল পূর্ণিমা, ঝুলন পূর্ণিমা, ধুলোট, গৌর-পূর্ণিমা।

এখানে দুর্গাপূজা ছাড়াও,কালী পূজা,জগদ্ধাত্রী পূজা,সরস্বতী পূজা, পঞ্চমদোল, রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রতি বত্সর এখান হতে জগন্নাথের রথযাত্রা শুরু হয়ে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে গিয়ে শেষ হয়।

এদিন থেকেই পুরীধামে জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উপলক্ষে রথ নির্মাণ শুরু হয়।

অন্যান্য উৎসবের মধ্যে প্রধান সরস্বতী পূজা, দোলযাত্রা, রথযাত্রা, পয়লা বৈশাখ, বইমেলা, রবীন্দ্রজয়ন্তী, নেতাজি জয়ন্তী ইত্যাদি।

মন্দিরের বার্ষিক রথযাত্রা অনুষ্ঠানে প্রচুর ভক্তসমাগম হয়ে থাকে।

ঈদুল ফিতর, দোলযাত্রা, বড়দিন, পয়লা বৈশাখ, পঁচিশে বৈশাখ, সরস্বতী পূজা, রথযাত্রা, পৌষপার্বন ইত্যাদি মহাসমারোহে পালিত হয়।

এই রথে বলরাম মন্দিরে রথযাত্রা উৎসবের আয়োজন করা হয়।

রাউতি, বানাইল, কাউয়াখালি (ধলা) ; মেলা ৩টি(অষ্টামী মেলা,বারুনি মেলা, রথযাত্রা মেলা)।

এই দিনে রথযাত্রা উৎসবের জন্য রথ নির্মাণ শুরু হয়ে থাকে।

সংক্রান্তি কুম্ভমেলা পোঙ্গল উগাডি বৈশাখী পয়লা বৈশাখ বিহু পুতান্ডু বিষু রথযাত্রা দার্শনিক মতবাদ ষড়দর্শন সাংখ্য যোগ ন্যায় বৈশেষিক পূর্ব মীমাংসা বেদান্ত।