রেশম Meaning in English
/Noun/ Silk.
রেশম এর ইংরেজি অর্থ
[Persian] (noun)
silk.
রেশম কীট (noun) silk-worm.
রেশম গুটি (noun) cocoon.
রেশম বিজ্ঞান, রেশম শিল্প (noun(s)) sericulture.
রেশমি, রেশমী (adjective) of silk; silk; silken.
এমন আরো কিছু শব্দ
রেশালারেষ
রেস
রেসালা
রেসুড়ে
রেস্ত
রেস্তোরাঁ
রেহন
রেহান
রেহেন
রেহাই
রেহেল
রৈ
রৈখিক
রোঁ
রেশম এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ
বম্বিক্স মোরি নামের রেশম পোকার লার্ভার গুটি থেকে সংগ্রহ করা হয়।
এক ধরনের রেশম পোকার গুটি থেকে এ ধরনের সূতা পাওয়া যায়।
বিশেষ ব্যবস্থায় রেশম পোকা চাষের মাধ্যমে।
রেশম পথ বা সিল্ক রোড খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দী থেকে অষ্টাদশ শতক পর্যন্ত এশিয়ার উপমহাদেশীয় অঞ্চলগুলো মধ্য দিয়ে পূর্ব ও পশ্চিম এশিয়া, ইউরোপ ও ভূমধ্যসাগরীয়।
রেশমীবস্ত্রের কারণে রাজশাহীকে রেশম নগরী নামে ডাকা হয়।
অতীতে কেন্দ্রীয় আফগানিস্তান রেশম পথের ওপরে অবস্থিত ছিল।
৫০% টেক্সটাইল এবং ৮০% রেশম বাংলা থেকে ডাচ সাম্রাজ্যে আমদানি করা হয়েছিল।
খান্দুয়া রেশম ও সুতি – নুয়াপাতনা, কটক, ওড়িশা সোনপুরী রেশম ও সুতি শাড়ি – সুবর্ণপুর, ওড়িশা ব্রহ্মপুরী রেশম – ব্রহ্মপুর, ওড়িশা মঠা রেশম শাড়ি – ময়ুরভঞ্জ।
সংস্থা RDRS কর্তৃক ঠাকুরগাঁও রেশম কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়৷ ১৯৮১ সালের ৩০ জুন সরকারী সিদ্ধান্তে অলাভজনক ঠাকুরগাঁও রেশম কারখানাটি রেশম বোর্ডের নিকট হস্তান্তরিত।
এ প্রদেশ মূলত চা, রেশম, পেট্রোলিয়াম এবং জীববৈচিত্রের জন্য বিখ্যাত।
এদের মধ্যে কার্পেট, রেশম ও পশমের বস্ত্র, কাঠ ও চামড়ার কাজ উল্লেখযোগ্য।
আসামের রেশম শিল্প বলতে প্ৰধানত পাট, মুগা এবং এরীসূতায় বোনা বিভিন্ন পোশাককে বুঝায়৷ আসামের রেশম উদ্যোগ একটি হস্ত শিল্প৷ অসমের অৰ্থনৈতিক দিক ছাড়াও সাংস্কৄতিক।
হাংচৌ চীনের চা, রেশম, ছুরি, ছাতা, পাখা, কাচি ও চিনামাটির কুটিরশিল্পের প্রধানতম শহর।
রাজশাহীর সিল্ক নামটি দেয়া হয়েছে কারণ রাজশাহী,বাংলাদেশ এর রেশম তন্তু দিয়ে এটি উৎপন্ন ।
রেশম বালুচরীতে নিত্য নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলে তৈরি হয়েছে অনেক ধরনের শাড়ি৷।
সরকার পাস্তুরকে ফ্রান্স রেশম শিল্পের সমস্যা সমাধানে আহ্বান জানায়।
এক মহামারীতে রেশম পোকার উৎপাদন হ্রাস পেয়েছিল।
পাস্তুর দেখেন রেশম পোকার এই সমস্যা বংশগত।
চারি দিকে রঙ্গিন সূতায় (বিভিন্ন রঙ্গ থাকে) বোনা একটি সাদা দীর্ঘ কাপড়৷ রেশম সূতা থেকে বিশেষভাবে গামছা তৈরি করা হয় যদিও পাট ইত্যাদি সূতা থেকেও এটা তৈরি।
জাপানের শিন্টো, বৌদ্ধ ও জৈন মতবাদগুলিকে এবং পূর্ব ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় রেশম পথে বৌদ্ধধর্মের সম্প্রসারণে তন্ত্র বিশেষ প্রভাব বিস্তার করেছিল।
বোখারার আশেপাশের অঞ্চলে প্রাকৃতিক গ্যাস, তুলা, ফল এবং রেশম উৎপাদিত হয়।
প্রদেশের প্রধান উৎপন্ন দ্রব্যগুলি হল ফল, খাদ্যশস্য, তামাক, রেশম এবং পশম।
উৎপাদন এবং জাহাজ নির্মাণের মতো শিল্পে বিশ্বব্যাপী বিশিষ্ট ছিল এবং এটি বিশ্বের রেশম এবং সুতির বস্ত্র, ইস্পাত, সল্টপিটার এবং কৃষি ও শিল্পজাতীয় পণ্যগুলির প্রধান।
বিদ্যালয় ও কলেজ এখানে আম, ধান, রেশম এবং চর অঞ্চলে আখের চাষ হয়।
তবে রেশম শিল্পটি এখনও বেঁচে রয়েছে।