রোমান-বর্ণমালা এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

১৯৬৮ সালে পাকিস্তান সরকার বাংলা বর্ণমালাকে রোমান বর্ণমালা দিয়ে সংস্কারের উদ্যোগ নিলে তিনি এর প্রতিবাদ করেন।

রোমান বর্ণমালা থেকেই পরে প্রায় সমস্ত ইউরোপের বিভিন্ন ভাষার বর্ণমালা তৈরি হয়।

এই বর্ণমালাতে প্রধানতঃ রোমান বর্ণমালার (এবং এর পরিবর্তিত রূপের) ব্যবহার হয়ে থাকে।

সমগ্র ভারত বর্ষে এটাই ছিল প্রথম প্রকাশিত (১৭৪৩ সালে লিসবনে রোমান বর্ণমালায় মুদ্রিত) বাংলা ভাষায় অভিধান যা নিজেই প্রকাশ করেন।

১৭৩৩ সালে রচিত হলেও লিসবনে রোমান বর্ণমালায় ম্যানুয়েল দা আসসুম্পসাঁউ কর্তৃক প্রকাশিত হয় ১৭৪৩ সালে।

এটিও তিনি ১৭৪৩ সালে লিসবন থেকে রোমান বর্ণমালায় ছাপার হরফে প্রকাশ করেন।

১৮৯৪ সালে রেভারেন্ড জে এইচ লরেইন ও রেভারেন্ড এফ ডব্লিউ স্যাভেজ আইজলে রোমান বর্ণমালা অনুসরণে একটি লিপির প্রবর্তন করেন।

রোমান বর্ণমালা লিপি তালিকা।

রোমান বর্ণমালায় B এর সমগোত্রীয় বর্ণ হলো ⟨B⟩ যা গ্রিক বর্ণ ⟨Β⟩ থেকে এসেছে ।

স্ক্রিপ্টিং ভাষা ক্লাসিক্যাল লাতিন বর্ণমালা, যা রোমান বর্ণমালা নামেও পরিচিত, একটি লিখন পদ্ধতি যা প্রাচীন রোমানরা লাতিন ভাষা লেখার কাজে ব্যবহার করতো।

ভিয়েতনামী ভাষাতে চীনা অক্ষরগুলি ত্যাগ করে রোমান বর্ণমালা ব্যবহার করে হচ্ছে।

একটি নতুন ক্রয় করা ফন্ট বিক্রয় হতো "12pt 14A 34a" (রোমান বর্ণমালার রূপে), যার অর্থ এর আকার হবে ১২ পয়েন্ট ফন্ট এবং এ ফন্টে ১৪ টি বড় হাতের ও ৩৪ টি ছোট হাতের এ আছে।

রোমান বর্ণমালা থেকে গৃহীত হয়।