রৌপ্য-মুদ্রা এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

ইসলামিক আর্ট গ্যালারিতে রয়েছে মোগল আমলের কামান, স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, হস্তলিখিত কুরআন, মধ্যযুগীয় অস্ত্র, প্রাচীন মসজিদের ও তাদের ধ্বংসাবশেষের ছবি।

প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে বিহারটির ধ্বংসাবশেষ থেকে আটটি তাম্রলিপি, প্রায় ৪০০টি স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, অসংখ্য পোড়া মাটির ফলক বা টেরাকোটা, সিলমোহর, ব্রোঞ্জ ও মাটির মূর্তি পাওয়া গেছে।

প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে বিহারটির ধ্বংসাবশেষ থেকে আটটি তাম্রলিপি, প্রায় ৪০০টি স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, অসংখ্য পোড়া মাটির ফলক বা টেরাকোটা, সিলমোহর, ব্রৌঞ্জ ও মাটির মূর্তি পাওয়া গেছে।

কয়েক স্থানেখনন কালে শেরশাহী আমলের রৌপ্য মুদ্রা পাওয়া গিয়েছে।

রীতি অনুযায়ী মুরুং ছেলে কন্যার দেহের মূল্য বাবদ রৌপ্য মুদ্রায় ১১০/ টাকা, মায়ের দুধের দাম বাবদ ১০/ টাকা প্রদান করতে হয়।

মোঘল আমলের রৌপ্র মুদ্রা, গুপ্ত সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের গোলাকার স্বর্ণমুদ্রা, সম্রাট শাহজাহানের গোলাকার রৌপ্য মুদ্রা বিশেষ ভাবে উল্যেখয়োগ্য।

তারা বায়াটেক্স নামে রৌপ্য মুদ্রা তৈরীর কারখানা স্থাপন করে।

১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ মাসে উয়ারী গ্রামের কৃষক জাড়ু মিয়া মাটি খননকালে ছাপাঙ্কিত রৌপ্য মুদ্রার একটি ভাণ্ডার আবিষ্কার করেন।

ছাপাঙ্কিত রৌপ্য মুদ্রাগুলো মৌর্যকালপর্বে (খ্রিস্টপূর্ব ৩২০- খ্রিষ্টপূর্ব ১৮৭) প্রচলিত থাকার সম্ভাবনা।

সম্পদগুলোর মধ্যে ছিল ৮২টি হাতি, ৩ লাখ স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, ৬৭৫টি বড় কামান, বাঙ বোঝাই ৪ হাজার ৭৫০ মণ গোলাবারুদ, ৭ হাজার ৮২৮টি বর্ম, এক হাজার পুরনো জাহাজ এবং ১৭৩টি চালের গুদাম।

উদাহরণস্বরূপ, তিনি রৌপ্য মুদ্রার বদলে সাধারণ ধাতুগুলি থেকে মুদ্রা তৈরির নির্দেশ দিয়েছিলেন - এমন একটি সিদ্ধান্ত ব্যর্থ হয়েছিল যেহেতু সাধারণ লোকেরা তাদের বাড়িতে থাকা সাধারণ ধাতু থেকে নকল মুদ্রা তৈরি করে এবং কর এবং জিজিয়া প্রদানের জন্য ব্যবহার করতো।