লরেন্স এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

যুদ্ধের পরে, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক শক্তি কমিশনের সাধারণ উপদেষ্টা কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী, সেনাবাহিনীর ব্যালিস্টিক রিসার্চ ল্যাবরেটরি, সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ অস্ত্র প্রকল্প এবং লরেন্স লিভারমোর জাতীয় পরীক্ষাগার সহ সংস্থাগুলির জন্য পরামর্শ দেন।

ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লরেন্স এইচ. কিলে তাঁর ওয়ার বিফোর সিভিলাইজেশন ব‌ইতে বলেন, ইতিহাসের পরিচিত সমাজগুলোর প্রায় ৯০-৯৫% অনিয়মিত যুদ্ধে লিপ্ত ছিল এবং অনেকে নিয়মিত যুদ্ধ‌ও করত।

অপর নাম - লরেন্সিয় মালভূমি।

"কানাডা" নামটি সম্ভবত এসেছে সেন্ট লরেন্স ইরোকোয়াইয়ান (St. Lawrence Iroquoian) শব্দ "কানাটা" (kanata) থেকে, যার অর্থ "জেলেদের ক্ষুদ্র গ্রাম", "গ্রাম", অথবা "বসতি"।

কানাডায় ফরাসি উপনিবেশকে "নব্য ফ্রান্স" (New France) বলা হত, যার বিস্তৃতি ছিল সেন্ট লরেন্স নদী থেকে গ্রেইট লেইকসের উত্তর উপকূল পর্যন্ত।

একই কাজ করেন তার পুত্র লরেন্স ওয়াশিংটন এবং তার নাতী, জর্জের পিতা অগাস্টিন ওয়াশিংটন।

জর্জ ওয়াশিংটনের ছয়জন ভাইবোন প্রাপ্ত বয়স্ক হয়েছিল, যাদের মধ্যে লরেন্স ও অগাস্টিন জুনিয়র - এই দুইজন ছিল তার পিতার প্রথম পক্ষের স্ত্রী জেন বাটলার ওয়াশিংটনের গর্ভের।

তার ভাই লরেন্সের বিশিষ্ট ফেয়ারফ্যাক্স পরিবারের সাথে তার যোগাযোগের কারণে তিনি ভালো বেতনের এই সরকারি পদে চাকরি পান।

তিনি ভার্জিনিয়া মিলিশিয়া কমান্ডার হিসেবে লরেন্সের অবস্থানের কারণে ভার্জিনিয়ার নতুন লেফটেন্যান্ট গভর্নর ররবার্ট ডিনউইডির নজরে আসেন।

সিডনি ডেভিড ড্রেল, আর্নেস্ট অরল্যান্ডো লরেন্স অ্যাওয়ার্ড (১৯৭২), এনরিকো ফার্মি অ্যাওয়ার্ড (২০০০), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (২০০১)।

রিচার্ড ফাইনম্যান, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৬৫, আলবার্ট আইনস্টাইন অ্যাওয়ার্ড (১৯৫৪), আর্নেস্ট অরল্যান্ডো লরেন্স অ্যাওয়ার্ড (১৯৬২), ওয়েরস্টেড মেডেল (১৯৭২), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৭৯)।

পেটেন্টটি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে বরাদ্দ করা হয় এবং লরেন্স পেজকে এর উদ্ভাবক হিসেবে দেখানো হয়।

এর পরিবর্তে, সান লরেন্সো আলমাগ্রো তার বন্ধু অস্কার রুগেরির (যিনি উক্ত সময়ে ক্লাবের একজন খেলোয়াড় ছিলেন) মাধ্যমে মারাদোনাকে দলে ধারে যোগদান করানোর উৎসাহ প্রদান করেছিল।