শাঁখা Meaning in English
/Noun/ Bangle made of shell.
শাঁখা এর ইংরেজি অর্থ
(noun)
conch-bracelet.
শাঁখারি (noun) (1) dealer/ worker in articles of conch-shells.
(2) (member of a) Hindu caste dealing and working in articles of conch-shells.
শাঁখারিণী (feminine) =.
এমন আরো কিছু শব্দ
শাঁখিনীশাঁট
শাঁটন
শাঁটা
শাঁড়া
শাঁপি
শাঁ শাঁ
শাঁস
শাক
শাকট
শাকর
শাকরেদ
শাকাটিক
শাকুনিক
শাকুল
শাঁখা এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ
কথিত আছে যে এখানে একদা একজন শাঁখাওয়ালা (শাঁখা নির্মাতা) ভবানীপুর মন্দিরের ধারের গভীর জঙ্গলের পাশের একটি পুকুরের ধার অতিক্রম।
সাদা রঙের শাঁখা ব্যবহার করেন।
হিন্দু মেয়েদের বিয়ের সময় তার পিতা বা মাতা মেয়েকে একজোড়া শাঁখা দিয়ে থাকেন।
বিয়ের সময় বরও কনের জন্য শাঁখা কিনে আনেন।
শাঁখারীদের নামানুসারেই এলাকাটির নামকরণ করা হয়েছে।
শাঁখারীরা বংশগত ভাবে শাঁখা তৈরির কাজে নিয়োজিত।
ঢাকার শাঁখারীদের আবাসিক এলাকা ছিল শাঁখারী বাজার, যা।
পুরাণে আছে, এই দিঘির ঘাটেই যুবতীর বেশে শাঁখা পরেছিলেন উমা।
সেই থেকে দেবী বৈশাখের উৎসবে শাঁখা পরেন যোগাদ্যা।
আর শাঁখা পরেন ক্ষীরগ্রামের এয়ো বধূরা সারা বছর।
শাঁখারীদের প্রধান পণ্য হল শাঁখা যা শাঁখ দিয়ে তৈরি একরকম চুড়ি।
তবে শাঁখার বিশেষত্য হল হিন্দু সধবা মহিলাদের সধবাত্বের চিহ্ন কয়েকটির (শাঁখা, পলা, লোহা, সিঁদুর)।
এখানকার মানুষ শাঁখের খোলস থেকে শঙ্খ, শাঁখা, পলা ইত্যাদি তৈরি করার সাথে যুক্ত।
বলতে হয় — "তোমারে পূজিয়া গাভী বাতাস করি পাখা আমার হাতে থাকে যেন সুবর্ণের শাঁখা।
বীরভূম জেলার পোড়ামাটি ও টেরাকোটার কাজ ও পুতুল শিল্প, বিষ্ণুপুরের রেশম, তসর, শাঁখা ও কাঁসা-পিতলের শিল্প, মুর্শিদাবাদের হাতির দাঁতের শিল্প ও রেশম শিল্প, পশ্চিম।
শঙ্খ কঙ্কন: কন্যাকে শাঁখা পরানো হয়।
বসবাসকারী শাঁখারীদের নামানুসারেই এলাকাটির নামকরণ হয়েছে।
বিয়ের পর নীলের গানে থাকে সংসারী হর-পার্বতীর কথা, শিবের কৃষিকাজ, গৌরীর শাঁখা পরা প্রভৃতি এবং ভিখারি শিবের সঙ্গে অন্নপূর্ণা শিবানীর দ্বান্দ্বিক সহাবস্থানের।
একই সঙ্গে চন্দ্র ও শনিকে শুভ করতে হাতে শঙ্খ বা শাঁখা ও লোহার নোয়া পরানো হয় যাতে ঐ তিন গ্রহের শুভত্বে মেয়েদের মতি স্থিরতা,।
তারা সকল হিন্দু মহিলাদের শাঁখা ভেঙ্গে ফেলে, সিঁথির সিঁদুর মুছে দেয় আর হিন্দু পুরুষদের নামাজ পড়তে বাধ্য।
বিয়ের পর স্থায়ীভাবে স্বামীগৃহে যান ও সিঁথিতে সিঁদুর এবং হাতে চুড়ির সঙ্গে শাঁখা ব্যবহার করেন।
স্ত্রীলোকের' কর্তব্য(১৮৯০) 'বীরকুমারবধ কাব্য'(১৯০৪) 'বনবাসিনী' (১৮৮৮) 'সোনার শাঁখা'(১৯২৬) মানকুমারী বসু 'রাজলক্ষ্মী', 'অদৃষ্টচক্র', এবং 'শোভা' গল্পের জন্য।
বিশেষভাবে তৈরি বাঙ্গালি শুভ্র পোশাক পরিধান করে এবং হাতে শঙ্খ বা শাঁখা পরিধান করে।
শাঁখা হলো বাঙ্গালি বিবাহিত হিন্দু মহিলাদের প্রতীক।
নবদ্বীপ-সহ কাটোয়া ও বিষ্ণুপুরেও শাঁখা তৈরি হয়।
পানের বাটা, সে আমলের মুদ্রা, পানদানি, তামার বালতি, জগ, ড্রেসিং টেবিল, শাঁখা ও শাঁখা তৈরির করাত, বদনাসহ নানা উপকরণ।
গরীবের সংসার ২০০০ সাত ভাই ২০০০ খেলাঘর ১৯৯৯ কৃষ্ণ কাবেরি ১৯৯৯ মধু মালতী ১৯৯৯ শাঁখা সিঁদুরের দিব্যি ১৯৯৯ হঠাৎ বৃষ্টি ১৯৯৮ বাবা কেন চাকর ১৯৯৮ "ইন্ডাস্ট্রিকে।
তারপর তারা একে অপরের শাঁখা , পাল এবং নোয়া , শঙ্খ, প্রবাল ও লোহায় সিঁদুর দান করেন, যা বিবাহিত বাঙালি।