শাক্ত Meaning in English
/Noun/ Worship of Shakti, a female personification of the divine energy:-/adjective/ worshipping the female energy of divinity.
শাক্ত এর ইংরেজি অর্থ
(adjective)
relating to power/ energy; relating to the Shakti or divine energy under its female personification.
(noun) worshipper of Shakti (often identified with Durga).
এমন আরো কিছু শব্দ
শাক্যশাখা
শাখী
শাগরেদ
সাগরেদি
শাঙন
শাঙ্কর
শাঙ্খ
শাজাদা
শাট
শাটার
শাটিন
শাটী
শাঠ্য
শাড়ি
শাক্ত এর ইংরেজি অর্থের উদাহরণ
Tantrism focuses on the worship of shakti and the object of tantric training is to transcend the barriers between.
[citation needed] The worship of shakti in the form of Devi Mundeshwari in the temple is also indicative of.
শাক্ত এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ
ঈশ্বর – এই মতবাদের উপর ভিত্তি করেই শাক্তধর্মের উদ্ভব।
এই ধর্মমতাবলম্বীদের শাক্ত (সংস্কৃত: शक्त, Śakta) নামে অভিহিত করা হয়।
"শাক্ত উপনিষদ" মতে দেবী রাধিকা হলেন "কুলকুণ্ডলিনী শক্তি"।
শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও।
রামপ্রসাদ সেন (১৭১৮ বা ১৭২৩ – ১৭৭৫) ছিলেন অষ্টাদশ শতাব্দীর এক বিশিষ্ট বাঙালি শাক্ত কবি ও সাধক।
বস্তুত, কৃত্তিবাসী রামায়ণে বাংলার শাক্ত ও বৈষ্ণব পরম্পরার দ্বন্দ্ব অনন্যভাবে ফুটে উঠেছে; উভয় লিপিকরদলের পরিমার্জনা।
হিন্দুধর্মের শাক্ত সম্প্রদায়ের কাছে মঙ্গলবার দিনটি বিশেষ পবিত্র।
এই মন্দিরে শাক্ত মতে পূজা হয়।
তবে নবদ্বীপের রাস প্রধানত শাক্ত রসাশ্রিত।
মহামায়া এসময় চিরসত্য ও পরম ক্ষমতার প্রতিভূরূপে আবির্ভূত হন এবং সনাতন ধর্মে শাক্ত মতবাদ প্রতিষ্ঠা করেন।
(অনেক সময় সাধক কমলাকান্ত নামেও পরিচিত) (১৭৭২ - ১৮২০) রামপ্রসাদ সেনের পরেই শাক্ত পদাবলী তথা শ্যামা সংগীতের অন্যতম প্রধান কবি।
বলতে নিম্নের যেকোন বিষয় বোঝানো হতে পারে- নবদ্বীপের শাক্তরাস - এটি শাক্ত উৎসব।
শাক্ত দেবদেবী পূজার মাধ্যমে পালন হয়।
সেই কারণে এটি হিন্দুধর্মের শাক্ত শাখার ধর্মগ্রন্থ।
হিন্দু ঐতিহ্যে, তন্ত্র প্রধানত শাক্ত সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত, তারপর শৈব সম্প্রদায়, ও কিছু ক্ষেত্রে বৈষ্ণব পরম্পরার।
অসাধারণ শ্রদ্ধাসম্পন্ন এই গ্রন্থাংশটি হিন্দুধর্মের শক্তিপূজা-কেন্দ্রিক শাক্ত সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মগ্রন্থ।
বৈষ্ণব, শৈব ও শাক্ত উপাখ্যান ছাড়াও এই পুরাণের "ধর্মসংহিতা" অংশে কর্ম ও ধর্ম-সংক্রান্ত দার্শনিক।
অহোম রাজারা শাক্ত বা শৈব ধর্মাবলম্বী হতেন।
উপপুরাণগুলিকে সম্প্রদায়ভেদে বৈষ্ণব, শাক্ত, শৈব, সৌর, গাণপত্য ও অসাম্প্রদায়িক - এই কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়।
হিন্দুধর্মের মহাশক্তি বা দেবীউপাসনা-কেন্দ্রিক শাক্ত সম্প্রদায়ের শিকড় ভারতের প্রাগৈতিহাসিক যুগেই গভীরভাবে প্রথিত হয়েছিল।
পুরাণটিকে নানারূপে শৈব, বৈষ্ণব, শাক্ত ও স্মার্ত ধর্মগ্রন্থের শ্রেণিভুক্ত করা হয়।