শুকর এর ইংরেজি অর্থ

=

শুকর এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

দেশি বন শুকর, বুনো শূকর বা বন্য বরাহ (ইংরেজি: Wild boar বা wild swine বা Eurasian wild pig), (দ্বিপদ নাম: Sus scrofa) দাঁতাল সর্বভূক যুগ্ম-খুর-যুক্ত চতুষ্পদ।

বাংলাদেশে ছেড়ে দেওয়া পদ্ধতিতে যেসব শুকর পালন করা হয় সেগুলো দেশী বন্য জাতের শূকর।

শুকর সালেহ, রঙ্গাস্বামী অরুমুগম, মুক্তার দাহারি, সাফাউই রশিদ এবং সোহ ছিন অনের।

২০১৯ সালে, ৫ ফেব্রুয়ারি, মঙ্গলবার, চন্দ্র নববর্ষের প্রথম দিন শুকর বর্ষ হিসেবে শুরু হবে।

শরিয়া মতে জিম্মিরা শুকর ও মদ খেতে পারে।

গরু ১,৮০৭১০টি, মহিষ ২৯০টি, ছাগল ৫৭৫০০টি, ভেড়া ২৩২টি, ঘোড়া ৪৫টি, শুকর ৪০টি, হাঁস ১০৫০০০টি, মুরগী ৩৮০১৪৩টি।

এখানে চিত্রা হরিণ, মেছো বিড়াল, লাল বান্দর, বাংলা বাঘ, দেশি বন শুকর, ভোঁদড়, গুই সাপ, লোনা জলের কুমির, জলপাইরঙা সাগর কাছিম, কেটো কচ্ছপ, এবং নানা।

খামার অভয়ারণ্য, যেখানে উদ্ধারকৃত ছাগল, ভেড়া, গরু, শুকর, মুরগি এবং খামারের প্রাণীকে রাখা হয়।

মৎস্য (মাছ), কূর্ম (কচ্ছপ), বরাহ (শুকর), নৃসিংহ (মানুষ ও সিংহের সমন্বিত রূপ)।

এখানে এশীয় হাতি, দেশি বন শুকর, সম্বর হরিণ, চিতাবাঘ, পাহাড়ি কালো ভাল্লুক ও বেঙ্গল টাইগার দেখা যায়।

এখানে চিত্রা হরিণ, দেশি বন শুকর, লাল বান্দর, লোনা জলের কুমির ও বাংলা বাঘ দেখা যায়।

ফাতরার বনে দেখা মেলে চিত্রা হরিণ, বানর, কুমির, বন বিড়াল, বন্য শুকর ইত্যাদি বন্যপ্রাণী।

এছাড়া রয়েছে ভরা শুকর মরা খাল, চ্যাপ্টা খাল ও সাহেব খালী খাল।

এছাড়া এ বনে মায়া হরিণ, বন্য শুকর ও বানর দেখা যায়।

তখন বন্য হাতি, শুকর, বানর ও অন্যান্য বন্য পশু ইত্যাদি হিংস্র জীব-জন্তু ফসলের ব্যাপক ক্ষতি সাধন।

এখানকার অন্যান্য উদ্যানগুলো হল দর-আল এখলাস, দার-আল-শুকর, দার-আল-সালাম এবং দার-আল- যেকর আল্লাহভের্দি খানের মাজারের উপর অষ্টকোণী এই।

বাঁশপাতা বৈলাম নাগেশ্বর হিজল উদল উরিয়া লোহাকাঠ বন্যহাতি হরিণ হনুমান উল্লুক শুকর বন বিড়াল গুইশাপ অজগর ধনেশ ফিঙ্গে বুলবুলি কাঠময়ূর বনমোরগ ময়না ঘুঘু টিয়া।

অভয়ারন্যটিতে ভারতীয় বাঘ, ভারতীয় হাতি ও চিতাবাঘ, দেশি বন শুকর ও অনেক প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী দেখা যায়।

মাছ, কাঁকড়া, শুকর, মোরগ, মুরগি,খরগোশর মাংস এদের খুবই প্রিয় খাবার।

রয়েছে মুখপোড়া হনুমান, চশমাপরা হনুমান, উল্লুক, মায়া হরিণ, মেছোবাঘ, দেশি বন শুকর, গন্ধগোকুল, বেজি, সজারু ইত্যাদি।