স্বরাজ এর ইংরেজি অর্থ

self-government; Home Rule; autonomy; independence; swaraj.

স্বরাজ এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

পূর্ণ স্বরাজ জানুয়ারি ২৬, ১৯৩০ সালে ভারতীয় জাতীয়তাবাদী নেতারা ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের মাধ্যমে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য থেকে ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনে পূর্ণ।

মূহুর্তে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচিকে সামনে রেখে একটি বিকল্প প্লাটফর্ম হিসেবে স্বরাজ দল গঠন করে।

পরবর্তীকালে স্বদেশী রণকৌশলটিকে গ্রহণ করে মহাত্মা গান্ধী এটিকে স্বরাজ-এর আত্মা রূপে বর্ণনা করেন।

"স্বরাজ" বা পূর্ণ স্বাধীনতার ধারণাটির জন্মদাতা বালগঙ্গাধর তিলক।

১৯০৮ এ ইংল্যান্ডে গিয়েও তিনি স্বরাজ নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেন।

সম্পাদক এবং সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার বিজয়ী এবং বিশিষ্ট পাঞ্জাবি নাট্যকার স্বরাজ বীর সিং পাঞ্জাবি ট্রিবিউনের সম্পাদক।

কিন্তু এর সবগুলোই ছিল স্বরাজ অর্থাৎ ভারতকে বিদেশি শাসন থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে।

৩১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ সালে স্বরাজ বীর সিং পাঞ্জাবি ট্রিবিউনের সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।

১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস "পূর্ণ স্বরাজ" প্রস্তাব গ্রহণ করার অব্যবহিত পরেই এই সত্যাগ্রহের সূচনা ঘটে।

সুষমা স্বরাজ (এই শব্দ উচ্চারণ সম্পর্কে (সাহায্য·তথ্য)) ( ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ - ৬ আগস্ট ২০১৯) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং সুপ্রিম কোর্টের সাবেক আইনজীবী।

- ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ২৬ জানুয়ারি তারিখটিকে স্বাধীনতা দিবস বা পূর্ণ স্বরাজ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

বঙ্গ ও মাদ্রাজে স্বরাজ পার্টি প্রাদেশিক কাউন্সিলে জয় লাভ করে।

পরে, তিনি দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের প্রতিষ্ঠিত স্বরাজ পার্টিতে যোগ দেন।

তত্কালীন ব্রিটিশ প্রশাসন স্বরাজ পার্টির সাফল্যে ভয় পেয়ে বিপ্লবের আশঙ্কা করেছিল।

মতিলাল নেহেরু, স্বরাজ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ, সতন্ত্র মদন মোহন মলৌভী, মডারেট বিপিনচন্দ্র পাল হারি।

দোতারার অন্য নাম স্বরাজ৷ দুটি তারের সাহায্যেই এতে এক সপ্তকের সকল সুর বাজানো যায় বলে একে দোতারা।

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ২৬ জানুয়ারি তারিখটিকে “স্বাধীনতা দিবস” বা “পূর্ণ স্বরাজ দিবস” হিসেবে ঘোষণা করে।

১৯০৭ - ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় সাপ্তাহিক ‘স্বরাজ’ সম্পাদনা শুরু করেন।

১৯০৬ সালে কংগ্রেসের পূর্ণ অধিবেশনে 'স্বরাজ' শব্দ গৃহীত হয়।

স্বরাজ বলতে কংগ্রেসের নরমপন্থীরা বুঝলো ঔপনিবেশিক স্বায়ত্তশাসন, চরমপন্থীরা।

১৮৯১ - কিরণশঙ্কর রায়,প্রখ্যাত ব্যারিস্টার,স্বরাজ দলের সদস্য, সুভাষ চন্দ্র বসু ও শরৎচন্দ্র বসুর সহযোগী।

শেষ পর্যন্ত জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহাসিক লাহোর অধিবেশনে কংগ্রেস পূর্ণ স্বরাজ মতবাদ গ্রহণে বাধ্য হয়।