স্বীকার্য এর ইংরেজি অর্থ

(adjective)

to be agreed/ assented to; to be accepted; acceptable; admissible; to be owned/ confessed; to be recognized/ acknowledged; acknowledgeable.

 (noun) (geometry) postulate.

রূপে (adverb) admittedly.

স্বীকার্য এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

প্রথাগত যুক্তি অনুসারে, স্বীকার্য বা স্বতঃসিদ্ধ এমন এক ধরনের উক্তি বা সাক্ষ্য যা এখনো প্রমাণ হয়নি বা ব্যাখ্যা করা হয়নি, কিন্তু সত্য বলে ধরে নেওয়া হয়।

প্রস্তাব রাখেন যা বোরের স্বীকার্য নামে পরিচিত।

স্থায়ী অবস্থা স্বীকার্য (Postulates of Stationary States) কম্পাঙ্ক স্বীকার্য (Postulates of Frequency)।

ইউক্লিডের শেষ পাঁচটি স্বীকার্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

বহুল আলোচিত সমান্তরাল স্বীকার্য অন্যান্য স্বীকার্য থেকে কম নিশ্চিত।

এ স্বীকার্য অনুসারে দুজন পর্যবেক্ষক একই রৈখিক বেগে চলতে থাকলে কোনো ভৌত সূত্রের রূপ।

ক্ষেত্রে (যেমন অসীম মাত্রিক , ফাংশনাল জগৎ, ইত্যাদিতে) এটিকে একটা অতিরিক্ত স্বীকার্য হিসাবে ধরে নেওয়া হয়।

যদিও বিভিন্ন সঙ্গতি স্বীকার্যের জন্য হিলবার্ট জগতের।

ধারণা ও স্বীকার্য থেকে সূত্র আলাদা।

ধারণা ও স্বীকার্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার সময়ে পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ চলাকালীন।

ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে (সম্পর্কিত প্ল্যাঙ্কের স্বীকার্য ব্যবহার করে প্ল্যাঙ্কের সূত্র পাওয়া যেতে পারে)।

এসকল স্বীকার্য থেকে এই বিশ্বাসটি অর্জিত হয় যে, ঈশ্বর নির্দিষ্ট সময় পর পর তাঁর ইচ্ছা।

অবস্থা স্বীকার্য (স্টেট পসটুলেট) ব্যবহার করে ধরা যাক কোন সমজাতিক পদার্থের আপেক্ষিক এনট্রপি।

তিনি প্রস্তাব করেছিলেন যে ইউনিটারিটিকে স্বীকার্য ধরে নিয়ে ওইরকম সম্ভাব্য পরিপূর্ণ তত্ত্বের বৈশিষ্ট্য পর্যালোচনা করা যেতে।

ব্রাজিলীয় পণ্ডিত জুসে আদেলিনু দা সিলভা আজেভেদুর স্বীকার্য অনুসারে ‘ব্রাজিল’ শব্দটির ব্যুৎপত্তিস্থল আরও অনেক পুরোনো এবং এর উৎপত্তি।

ঈশ্বরচন্দ্রের কাব্যরীতি পরবর্তীকালের বাংলা সাহিত্যে আর অনুসৃত হয়নি, তথাপি এ কথা স্বীকার্য যে, ভবিষ্যৎ বাংলা সাহিত্যের জন্য তার গঠনমূলক চিন্তাভাবনা ও আদর্শ এক গুরুত্বপূর্ণ।

একটি ব্যাকটেরিয়াকে যখন একটি রোগের (তুলনা করুন কোচের স্বীকার্য) কারণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয় তখন সাধারণত ঐ ব্যাকটেরিয়ার সম্পূর্ণ প্রজাতিকে।

এই দুটি তত্ত্বে বাস্তবে শক্তির কম্পিত অবস্থা (একটি গাণিতিক স্বীকার্য যা ১০ বা তার বেশি মাত্রায় কাজ করবে) সম্পর্কে ধারণা ছিলো।

বিশেষ আপেক্ষিকতার প্রথম স্বীকার্য অনুসারে, বিশেষ আপেক্ষিকতার মূলনীতি: যদি ক স্থানাংক ব্যবস্থার একটা সিস্টেম।

এক্ষেত্রে ব্যবহৃত স্বীকার্য হলঃ রাডার সংকেতের দ্রুতি ধ্রুবক এবং সংকেত সরল পথে গতি সম্পাদন করে।

১৮২৯ এর আগে লেখা গাউসের পত্র থেকে জানা যায় তিনি সমান্তরাল স্বীকার্য নিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে চিন্তাভাবনা করছিলেন।

তাই একে অনেক সময় নার্নস্টের উপপাদ্য বা নার্নস্টের স্বীকার্য বলা হয়।