হোগলা এর ইংরেজি অর্থ

noun(s) (1) species of aquatic grass used in building the walls of huts and in making mats.

(2) mat made of the above plant

হোগলা কুঁড়ি, হোগলা গুঁড়ি noun(s) pollen of the flowers of the above plant.

হোগলা এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

হোগলা রেলওয়ে স্টেশন হল শিয়ালদহ–নামখানা লাইনে অবস্থিত একটি কলকাতা শহরতলি রেলওয়ে স্টেশন।

হোগলা ইউনিয়ন বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলার অন্তর্গত একটি।

বাসাবাড়ী ৬১৪ ৫৩৭ মঠবাড়ী ৪৯৩ ৫০৮ বড়দিয়া ৯৫ ৮৮ পূর্ব তেলিকান্দি ৯১৮ ৯০৮ পশ্চিম তেলিকান্দি ২৯৭ ২৭৯ উত্তর হোগলা ৩৯৯ ৪১৯ দক্ষিণ হোগলা ৬৩১ ৬০৩ কান্দিয়া ৮৬০ ৮০১।

ইউনিয়নসমূহ: ২নং হোগলা ৩নং ঘাগড়া ৪নং জারিয়া ৫নং ধলা মূলগাঁও ৬নং পূর্বধলা ৭নং আগিয়া ৮নং বিশকাকুনী।

উচ্চ বিদ্যালয় গোমস্তাপুর গার্লস একাডেমী গোমস্তাপুর বি এম কলেজ হোগলা উচ্চ বিদ্যালয় হোগলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় নযাদিয়াড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।

রাজারামপুর,বালুগ্রাম, দখিন্টোলা খোসালপাড়া গোমস্তাপুর চকপুস্তম ও হোগলা অংশ বেগমনগর,হোগলা অংশ নিমতলা কাঁঠাল দোসিমানী, অভিমান্যপুর "গোমস্তাপুর উপজেলা - বাংলাপিডিয়া"।

অঞ্চলটির উত্তরাংশ পুরো বছর বরফাচ্ছাদিত থাকে, এবং দক্ষিণাংশে ঘাস, হোগলা ও গুল্মজাতীয় গাছ দেখা যায়।

পূর্বধলার হোগলা বাজারের পাশ দিয়ে পূর্বধলা সদরের ভেতর দিয়ে ত্রিমোহনীতে এসে দক্ষিণে প্রবাহিত।

দুর্গাপুর গড়িয়া গেদে ঘুটিয়ারী শরীফ গোচরণ গৌড়দহ গুরুদাসনগর হিন্দ মোটর হোগলা হুগলী ঘাট হুগলী হোটর হাওড়া জংশন যাদবপুর জনাই রোড জয়নগর মজিলপুর কাকদ্বীপ।

পূর্ববর্তী স্টেশন   কলকাতা শহরতলি রেল   পরবর্তী স্টেশন বহরু সামনে নামখানা শিয়ালদহ দক্ষিণ প্রধান লাইন হোগলা সামনে শিয়ালদহ।

পূর্ববর্তী স্টেশন   কলকাতা শহরতলি রেল   পরবর্তী স্টেশন হোগলা সামনে নামখানা শিয়ালদহ দক্ষিণ প্রধান লাইন সূর্যপুর সামনে শিয়ালদহ।

মাধ্যমিক বিদ্যালয় চর মোনাই বিশ্বাসের হাট ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় চর হোগলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় নলচর মাধ্যমিক বিদ্যালয় বুখাইনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় রাজার।

কালিয়ারা গাবরাগাতি এবং মদনপুর ০৭ পূর্বধলা ৩০৮.০৪ পূর্বধলা ইউনিয়ন (১১টি): হোগলা, ঘাগড়া, জারিয়া, ধলা মূলগাঁও, পূর্বধলা, আগিয়া, বিশকাকুনী, খলিশাউড়, নারান্দিয়া।

এ ইউনিয়নের গ্রামগুলো হল: হোগলা বেতকা জব্দকাঠি গোয়ালতা শিরষা বান্নাকান্দা ধাবড়ী রঘুনাথপুর সয়না মেঘপাল।

তিনি বলেছেন, এই অঞ্চলে হুগলি নদীর তীরে প্রচুর হোগলা গাছ ছিল।

হোগলা গাছ থেকেই নদী ও এলাকার নামকরণ হয় "হুগলি" এবং এই হুগলি নামটিই বিকৃত।

ইন্‌ছনের ঐতিহ্যবাহী স্থানীয় পণ্যের মধ্যে জিনসেং ও হোয়ামুনসোক নামের এক ধরনের হোগলা-জাতীয় ঘাসের তৈরি হাতে বোনা ফুলের নকশা-কাটা ঝুড়ি ও পাটি উল্লেখযোগ্য।

তথকালিন সময়ে ভৈরবকূল অতিক্রম করে বৈটপুর, কচুয়া, চিংড়াখালী গ্রামের মাঝ হয়ে হোগলা বুনিয়ার নিকট দিয়ে বলেশ্বর অতিক্রম করে বর্তমান বরিশাল জেলায় প্রবেশ করেছিল।

বৈশাখী চুরি, বেত ও কাঠের শোপিস, পাটের শিকা, পুতুল, হ্যান্ডপার্স, সাইডব্যাগ, হোগলা পাতা ও নারিকেলের খোসার তৈরি নানা ধরনের শোপিস।

ভাত, জ্বালানী কাঠ, স্থানীয় তাঁতিদের তৈরি মোটা কাপড় এবং হোগলা মাদুর ছিল ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রধান জিনিস।