contagium Meaning in Bengali
Adjective:
ছোঁয়াচে, সংক্রামক,
Similer Words:
contagiumscontainerise
containerised
containerises
containerising
containerization
containerize
containerized
containerizes
containerizing
containments
contaminable
contaminations
contaminative
contaminator
contagium শব্দের বাংলা অর্থ এর উদাহরণ:
যক্ষ্মা বা যক্ষা (টিউবার্কিউলোসিস্ বা টিবি) একটি সংক্রামক রোগ যার কারণ মাইকোব্যাক্টেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস নামের জীবাণু ।
ম্যালেরিয়া (ইংরেজি: Malaria) হল মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীদের একটি মশা-বাহিত সংক্রামক রোগ যার মূলে রয়েছে প্লাজমোডিয়াম গোত্রের প্রোটিস্টা (এক ধরনের অণুজীব) ।
ভিব্রিও কলেরা (Vibrio cholerae) নামক ব্যাকটেরিয়া ঘটিত ক্ষুদ্রান্ত্রের একটি সংক্রামক রোগ ।
সংক্রামক রোগ বলতে সেই সব রোগ বোঝায়, যেসব রোগ একজন থেকে আর একজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে ।
থাকে এবং আক্রান্ত ব্যক্তি সাধারণ সংক্রামক ব্যাধি যেমন যক্ষ্মায় যেমন আক্রান্ত হতে পারেন, তেমনই সুযোগসন্ধানী সংক্রামক ব্যাধি এবং অর্বুদ বা টিউমারের শিকার ।
সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ানো সংক্রামক রোগগুলির জন্যই এই ধারণাটি প্রযোজ্য ।
এছাড়া শরীরে সহজে ঘা, ফোঁড়া, সংক্রামক রোগ বা ছোঁয়াচে রোগ হয় না ।
যেমন ধনুষ্টঙ্কার একটি সংক্রামক ব্যাধি হলেও ছোঁয়াচে নয়, সুতরাং সম্প্রদায়ব্যাপী ।
এবং সংক্রামক রোগ: যক্ষ্মা, এইচআইভি, ধনুষ্টংকার, ম্যালেরিয়া, হাম, রুবেলা, কুষ্ঠব্যাধি এবং ইত্যাদি ।
চার ধরনের সংক্রামক সংবহনযোগ্য ব্যধি ঘটতে পারে: সংস্পর্শজনিত ।
বাংলাদেশে স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে রয়েছে সংক্রামক এবং ।
সংক্রমণের ফলে সৃষ্ট রোগকে সংক্রামক রোগ বা ছোঁয়াচে রোগ বলে ।
অগ্রাধিকারগুলির মধ্যে রয়েছে সংক্রামক রোগ, বিশেষত এইচআইভি / এইডস, ইবোলা, ম্যালেরিয়া এবং যক্ষ্মা ; হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের মতো অ-সংক্রামক রোগ ; স্বাস্থ্যকর খাদ্য ।
অনাক্রম্যতন্ত্রকে বহিরাগত ভাইরাস বা পরজীবীর বিভিন্ন এজেন্ট (যাদেরকে রোগ সংক্রামক জীবাণু বা ইংরেজিতে প্যাথোজেন নামে ডাকা হয়) জীবদেহের নিজস্ব পরজীবী থেকে ।
মাম্প্স একটি ছোঁয়াচে রোগ, যা সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে সংক্রামক উপাদান, যেমন মুখের লালা ইত্যাদির মাধ্যমে, ব্যক্তি ।
contagium's Usage Examples:
Beijerinck used the word ‘virus’ to described the mysterious agent in his ‘contagium vivum fluidum’ (‘contagious living fluid’).
Beauveria bassiana), Friedrich Henle (who developed the concepts of contagium vivum and contagium animatum), and others had earlier proposed ideas similar to.
lesions symptomatic of the disease, thereby expressing the theory of contagium vivum or 'living contagion'.
Henle developed the concepts of contagium vivum and contagium animatum, respectively (Von den Miasmen und Kontagien, 1840) –.
the discussion concerns only puerperal corpses, to consider whether the contagium is present in the superficial parts, since we are concerned with the products.