crompton Meaning in Bengali
Noun:
কম্পটন,
Similer Words:
cromwellcromwellian
cronet
cronk
cronyism
crookback
crookbacked
crookes
croonings
cropbound
cropland
croppy
cropsick
croque
croquets
crompton শব্দের বাংলা অর্থ এর উদাহরণ:
নিকোলাস রিচার্ড ড্যানিস কম্পটন (জন্ম: ২৬ জুন ১৯৮৩) হলেন একজন দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ইংলিশ ক্রিকেটার ।
তিনি ২০০৪ এবং ২০০৫ উভয় সালে ওয়ারউইকশায়ারের এনবিসি এর ডেনিস কম্পটন অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন ।
ডেনিস কম্পটন এর নাতি, তিনি সমারসেট কাউন্টি ক্রিকেট ।
জন কার, ব লিচেস্টারশায়ার, লিচেস্টার, ১৯৯২ ৬ষ্ঠ - ১৪২*, বেন হাটন - নিক কম্পটন, ব ল্যাঙ্কাশায়ার, শেনলি, ২০০২ ৭ম - ১৩২, কিথ ব্রাউন - এনএফ উইলিয়ামস, ব ।
১৯৯২ইং - সত্যজিৎ রায়, বাংলা চলচ্চিত্র পরিচালক, সাহিত্যিক, চিত্রকর| ১৯৯৭ইং - ডেনিস কম্পটন, ইংরেজ ক্রিকেটার ।
২০০৭ সালে সারে দলের সর্বাপেক্ষা উদীয়মান খেলোয়াড় হিসেবে এনবিসি ডেনিস কম্পটন পুরস্কার লাভ করেন ।
২০০২ ও ২০০৩ সালে এনবিসি ডেনিস কম্পটন পুরস্কার লাভ করেন ।
১৯৯৬ ও ১৯৯৭ সালে এনবিসি ডেনিস কম্পটন পুরস্কার লাভ করেন ।
গতিপথকে দৃশ্যমান করার পদ্ধতি আবিষ্কারের কারণে ১৯২৭ সালে বিজ্ঞানী আর্থার হোলি কম্পটন-এর সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ।
এছাড়াও, ১৯৯৬ সালে এনবিসি ডেনিস কম্পটন পুরস্কার লাভ করেছেন ।
ক্রিস ব্রড স্টুয়ার্ট ব্রড অ্যালান বুচার মার্ক বুচার (অধিনায়ক) ডেনিস কম্পটন নিক কম্পটন কলিন কাউড্রে (অধিনায়ক) ক্রিস কাউড্রে (অধিনায়ক) গ্রাহাম কাউড্রে ফ্যাবিয়ান ।
বিশ্ব টেস্ট একাদশ: ২০০৬ ক্রিকেট লেখক ক্লাব যুব বর্ষসেরা ক্রিকেটার: ১৯৯৮ কম্পটন-মিলার পদক: ২০০৫ স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি: ২০০৫ বিবিসি বর্ষসেরা ক্রীড়াব্যক্তিত্ব: ।
ক্রিকেট প্রতিযোগীতায় আত্মপ্রকাশ করেন এবং ২০০৪ ও ২০০৯ সালে "এনবিসি ডেনিস কম্পটন অ্যাওয়ার্ড" জিতে নেন ।
আর্থার হলি কম্পটন (ইংরেজি: Arthur Holly Compton) কম্পটন ক্রিয়া আবিষ্কারের জন্য ১৯২৭ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ।
ডেনিস চার্লস স্কট কম্পটন, সিবিই (ইংরেজি: Denis Compton; জন্ম: ২৩ মে, ১৯১৮ - মৃত্যু: ২৩ এপ্রিল, ১৯৯৭) মিডলসেক্সের হেন্ডনে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ আন্তর্জাতিক ।
অধিকন্তু, ইংল্যান্ড দলে লেন হাটন, ডেনিস কম্পটন ও অ্যালেক বেডসারের ন্যায় বেশ কয়েকজন প্রতিভাধর খেলোয়াড়ের উপস্থিতি ছিল ।
পাইয়ন অবক্ষয়,তেজস্ক্রিয় অবক্ষয়, ফিউশন বিক্রিয়া, ফিশন বিক্রিয়া, বিপরীত কম্পটন বিচ্ছুরণ ইত্যাদির মাধ্যমে তৈরি হয় ।