Noun:

নি:শ্বাস-প্রশ্বাস, দম, শ্বাসক্রিয়া, শ্বাস, শ্বসন,

deaspiration শব্দের বাংলা অর্থ এর উদাহরণ:

শ্বাস প্রশ্বাসের উপসর্গ এবং লক্ষণের মধ্যে রয়েছে শ্বাসকষ্ট, শ্বাস সমস্যায় নিচু শব্দে শ্বাস কার্য (শনশন শব্দ), অথবা শ্বাস সমস্যায় উচ্চ-তীক্ষ্ণ ।

অঙ্গ তন্ত্র বর্ণনা অঙ্গের উপাদান শ্বাস তন্ত্র শ্বাসক্রিয়া: অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইড আদানপ্রদান নাক, মুখ, sinus, গলবিল, স্বরযন্ত্র, শ্বাসনালী, ।

এটা মানুষ এবং অন্যান্য জীবজন্তু শ্বাস নেওয়ার সময় ত্যাগ করে ।

অনানুপ্রবেশী কৃত্রিম শ্বসন (ইংরেজি: Non-invasive ventilation নন-ইনভেসিভ ভেন্টিলেশন, সংক্ষেপে NIV এনআইভি) বলতে এক ধরনের ব্যবস্থা বোঝায়, যেখানে মুখোশ বা ।

বিভিন্ন কারণে যদি শ্বাস নালী বাধাগ্রস্ত হয়, তবে ঘুমের মধ্যে সশব্দে নাক ডাকার শব্দ হয় ।

এ শাখায় প্রাণীদেহের পুষ্টি, শ্বসন, ক্ষরণ, রেচন, জনন প্রভৃতি শারীরবৃত্তীয় কার্যাবলী আলোচনা করা হয় ।

বিশ্বাস করা হয় যে পুরো শ্বসন তন্ত্রে বায়ু একবার ঘুরে আসতে এদেরকে দুইটি শ্বাস চক্র সম্পন্ন করতে হয় ।

প্রস্তুতিতে এবং সব জীবন্ত প্রাণীর শ্বসন দ্বারা কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপন্ন হয় ।

এই রোগের লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে শ্বাসকষ্ট, দ্রুত শ্বাস নেওয়া, এবং ত্বকের রং নীলচে হয়ে যাওয়া ।

শ্বাসপ্রস্বাস নেওয়ার যন্ত্রের সাহায্যে ডাইভিং করা ।

বেশিরভাগ সময়, অনিয়মিত কাশি শ্বাস নালীর সংক্রমণের কারণে ঘটে তবে দম বন্ধ, ধূমপান, বায়ুদূষণ, হাঁপানি, খাদ্যনালীর উদ্গরন, অনুনাসিকা ।

মানুষের প্রধান শ্বসন অঙ্গ হলো ফুসফুস ।

হয় তাকে শ্বাসক্রিয়া বলে ।

নাকের প্রধান কাজ হচ্ছে শ্বাসক্রিয়া সম্পন্ন করা ।

পাখির ফুসফুস দুটি শ্বসন চক্রের মধ্যবর্তী সময়ে কোন ।

উভচরেরা তাদের ত্বককে দ্বিতীয় শ্বসন সহায়ক বর্হিরাঙ্গ হিসেবে ব্যবহার করে এবং কিছু মাটির সালামান্ডার এবং ব্যাঙ ।

সবাত শ্বসন প্রত্রিয়ায় জৈব যৌগের (Organic compound)জারণের ফলে উৎপন্ন ইলেক্ট্রন অক্সিজেন পরমাণু গ্রহণ করে, অক্সিজেন (Oxygen)গ্যাস উৎপন্ন করে ।

পাঁজর খাঁচা শ্বাস-প্রশ্বাসের পেশিগুলো( মধ্যচ্ছদা, ইন্টারকোস্টাল পেশী ইত্যাদি) ধরে রাখে যা সক্রিয় শ্বসন এবং জোরপূর্বক নিঃশ্বাসের জন্য ।

মানুষ যখন শ্বাস গ্রহণ করে ।

তাদের সুরক্ষা ভালভও থাকতে পারে, যা রোগীর স্বতঃস্ফূর্ত শ্বাস গ্রহণের জন্য অ্যান্টি-দম বন্ধকরণ ভালভ হিসাবে কাজ করার ক্ষমতার অভাবে পরিবেশের জন্য উন্মুক্ত ।

মেডুলা হৃৎপিণ্ড, শ্বসন, বমি ও ভেসোমোটর কার্যক্রমের কেন্দ্র বা মূল চালিকাশক্তি যার কারণে এটি শ্বাস-প্রশ্বাস, হৃদ স্পন্দন, এবং রক্তচাপ ।

শারীরবৃত্তীয় শ্বসন হল বাতাস ।

মাধ্যমে শ্বাস কাজ চালানোর সক্ষমতা অর্জন করে ।

এছাড়া পরোক্ষ ধূমপানের কারণে হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যান্সার সহ শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগও দেখা দেয় ।

শ্বসন একটি বিপাকীয় ক্রিয়া ।

ডাইভিং এর আরো অনেক উপায় আছে যেমন দম আটকে রেখে ডুব দেওয়া বা পাইপ জাতীয় যন্ত্রের সাহায্যে পানির উপর থেকে ডুবুরিকে ।

সকল উন্নত প্রাণীদের কোষীয় শ্বসনের জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন ।

এর ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে কিংবা শ্বাস-প্রশ্বাস অস্বাভাবিক এমনকি বন্ধ হয়ে যাতে পারে ।

deaspiration's Usage Examples:

intersects with another Indic development, namely what looks like the deaspiration of aspirated stops in clusters with s: descriptively, Proto-Indo-European.

The fact that deaspiration in Greek took place after the change of Proto-Indo-European *bʰ, *dʰ.

with Chakhar and Ordos Mongolian in that it exhibits a dissimilating deaspiration, e.

The absence of release entails deaspiration of voiceless stops.

distinguished from standard Bengali and other regional varieties by significant deaspiration and spirantization, leading to major restructuring of the consonant inventory.

Aspirated stops, such as [pʰ] and [kʰ], undergo deaspiration when in word-final position.