glairier Meaning in Bengali
Noun:
তুষারস্রোত, হিমনদী, হিমবাহ,
Similer Words:
glairinglairing
glairy
glaive
glam
glamor
glamorisation
glamorisations
glamorise
glamorised
glamorises
glamorising
glamorization
glamorizations
glamorize
glairier শব্দের বাংলা অর্থ এর উদাহরণ:
উত্তরের ঊষর মরুভূমি থেকে শুরু করে দক্ষিণের ঝঞ্ঝাপীড়িত হিমবাহ ও ফিয়র্ডসমূহ চিলির ভূ-দৃশ্যাবলির বৈচিত্র্যের স্বাক্ষর বহন করছে ।
অবস্থিত পাঞ্জেল্লা হিমবাহ থেকে সিন্ধু নদের উপনদী সুরু নদীর উৎপত্তি হয়েছে ।
সিয়াচেন হিমবাহ পৃথিবীর উচ্চতম যুদ্ধক্ষেত্র, যেখানে ভারত ও পাকিস্তান ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ।
এছাড়াও,১৯৮৪ সালের পর থেকে সিয়াচেন হিমবাহ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এই দুই দেশ বেশ কয়েকটি খণ্ডযুদ্ধে জড়িত হয়েছিল ।
পূর্ব দিকে কোন্ডুস হিমবাহ এই পর্বতশ্রেণীকে মাশেরব্রুম পর্বতশ্রেণী থেকে আলাদা করেছে ।
এই অভিযান ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ই এপ্রিল সিয়াচেন হিমবাহ ও তার সংলগ্ন এলাকায় পৃথিবীর ।
দ্রাং-দ্রুং হিমবাহ ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম পার্বত্য হিমবাহ ।
সিয়াচেন হিমবাহ হিমালয়ের পূর্ব কারাকোরাম পর্বতমালার ৩৫°৩০′ উত্তর ৭৭°০০′ পূর্ব / ৩৫.৫° উত্তর ৭৭.০° পূর্ব / 35.5; 77.0 অবস্থান অক্ষাংশে ভারত-পাকিস্তান ।
অপর দিকে এই গিরিবর্ত্মের পূর্ব দিকে অবস্থিত দ্রাং-দ্রুং হিমবাহ থেকে জাংস্কার নদীর ।
হিমবাহ (ইংরেজি: Glacier) হল বরফের বিরাট চলমান স্তুপ বা নদী ।
দিক বরাবর প্রবাহিত হয় এবং উত্তর মহাসাগর ও গ্রিনল্যান্ডের বরফটুপি থেকে হিমবাহ বয়ে নিয়ে আসে ।
ও ৬৩ কিমি (৩৯ মা) দীর্ঘ বিয়াফো হিমবাহ যথাক্রমে মেরু অঞ্চলের বাইরে অবস্থিত বিশ্বের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বৃহত্তম হিমবাহ ।
সাসের মুজতাঘ থেকে উত্তর শুকপা কুঞ্চাং হিমবাহ, দক্ষিণ শুকপা কুঞ্চাং হিমবাহ, সাকাং হিমবাহ, চামসেন হিমবাহ প্রভৃতি হিমবাহের উৎপত্তি ঘটেছে ।
দ্রাং-দ্রুং হিমবাহ ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের কার্গিল জেলায় পেনসি ।
সেনাবাহিনী দ্বারা সিয়াচেন হিমবাহ অধিকারের সামরিক অভিযানের গোপন নাম ।
পর্বতীয় ঝরনা থেকে নির্গত এবং হিমবাহ এবং হিমালয়ের নদীসমূহের দ্বারা প্রতিপালিত নদী সমৃদ্ধ বনভূমি, সমতলভূমি এবং ।
আলাস্কার বৃহত্তম দুই হিমবাহ, মালাস্পিনা ও বেরিং আলাস্কা উপসাগরে পতিত হয়েছে ।
এটি কারাকোরাম পরিসরের সিয়াচেন হিমবাহ থেকে উত্তরে মূল গ্রেট হিমালয় পর্যন্ত বিস্তৃত ।
সিন্ধু অববাহিকার বৃহত্তম সংখ্যক (৩৫০০) হিমবাহ আছে,অথচ গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় যথাক্রমে ১০০০টি ও ৬৬০টি হিমবাহ আছে ।
আগ্নেয় শিলা বহুদিন ধরে বিভিন্ন প্রাকৃতিক ক্ষয়কারী শক্তি যেমন নদী, হিমবাহ, বায়ু, সমুদ্রতরঙ্গ প্রভৃতির প্রভাবে উৎস স্থান থেকে ধীরে ধীরে ক্ষয়প্রাপ্ত ।
তবে অনেক ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক অনেক বস্তুও পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত হয় , যেমন হিমবাহ, ভাসমান গাছের গুঁড়ি, ইত্যাদি ।
হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন গঙ্গা নদী রাজশাহী জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে, এখান থেকে ।
এবং খনিজ সংগ্রহ, ভূগর্ভস্থ পানির সন্ধান, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন খোঁজা, হিমবাহ ও মৃত্তিকার বেধ নির্ধারণ, এবং পরিবেশগত প্রতিকারের স্থান নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত ।
উপসাগরের সমগ্র উপকূল রুক্ষ অরণ্য, পর্বত ও হিমবাহে পূর্ণ ।
দক্ষিণ পূর্ব দিকে গ্যোং গিরিবর্ত্ম, গ্যোং হিমবাহ ও নদী উত্তর সালতোরো ।