swarving Meaning in Bengali
Adjective:
নিরাহার, অন্নহীন, নিরন্ন, উপবাসী, অনাহারী,
Similer Words:
swashswashbuckle
swashbuckled
swashbuckler
swashbucklers
swashed
swasher
swashes
swashing
swashings
swashy
swatch
swatches
swath
swathing
swarving শব্দের বাংলা অর্থ এর উদাহরণ:
ব্রতের দিন তারা উপবাসী থাকে ।
খাদ্যের দাবিতে হাজার হাজার নিরন্ন মানুষ গ্রাম থেকে প্যারিসে এসে সর্বহারা মানুষদের সঙ্গে যোগ দেয় ।
অভিনেতা হিসাবে অর্থোপার্জন করতে না পেরে অনাহারী জেরেমি খুব শীঘ্রই প্লেগার্লের হয়ে পোসিংয়ের কাজ পেয়েছিলেন তার তৎকালীন ।
ম্যাথুসেন ক্যাম্পের অনাহারী বন্দীদেরকে ১৯৪৫ সালের ৫ই মে মুক্ত করা হয় ।
"এই সময়েই প্রুসাকে অবরোধ করা হয়েছিল, অ্যান্ড্রোনিকোস অনাহারী হয়ে পড়েছিলো এবং অবরোধ শেষে উসমান গাজী তাকে আটক করেন এবং এরপর এশিয়ার ।
"১৯৭৪ সালের অনাহারী মানুষদের কাহিনী" ।
* ''আদিগন্ত নগ্ন পদধ্বনি'' (১৯৭৪) * ''এক ধরনের অহংকার'' (১৯৭৫) * ''আমি অনাহারী'' (১৯৭৬) * ''শূন্যতায় তুমি শোকসভা'' (১৯৭৭) * ''বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখে'' ।
কারণ তারা মৌসুমি বন্যার সময় অনাহারী ছিল এবং অন্য কোনও গাছপালা পাওয়া যায় নি, তাই খাদ্যবস্তুর অভাবে স্থানীয়ভাবে ।
জাগ্রত হয়; ফিরে আসার সমগ্র পথটা তার মনে হতে থাকে, এই বুঝি হাজারে হাজারে নিরন্ন শীর্ণকায় প্রেতাত্মা তাকে ঘিরে ধরে কৈফিয়ৎ দাবি করে বসে ।
সুতরাং শান্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, এবং বারাককে তা মেনে নিতে খানাতের উপবাসী অঞ্চলের গভর্নরগণ, মাসউদ বেগ এবং দাইফুরকে দিয়ে চাপ দেওয়া হয়েছিল ।
উপন্যাসের শেষে, রোশার্ন (রোজ অব শ্যারন) একটি শস্যাগারের কোণে একজন অসুস্থ এবং অনাহারী মানুষের সেবা করে ।
ঘাতক কাটা (১৯৭৪) আদিগন্ত নগ্ন পদধ্বনি (১৯৭৪) এক ধরনের অহংকার (১৯৭৫) আমি অনাহারী (১৯৭৬) শূন্যতায় তুমি শোকসভা (১৯৭৭) বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখে (১৯৭৭) প্রতিদিন ।
চীনা শব্দ ওকুয়ে (餓鬼), যার আক্ষরিক অর্থ "অনাহারী বা ক্ষুধার্ত ভূত", দ্বারা তাওবাদ কিংবা চীনা লোকধর্মে প্রেতকে বুঝানো হয় ।
টিনটিনের ভ্রমনকরা দেশগুলোকে দেখেছেন একরকম গৎবাঁধা ক্লিশে দৃষ্টিভঙ্গীতে: অনাহারী কৃষক ও অত্যাচারী কমিসারদের রাশিয়া; সরল, অশিক্ষিত গ্রামবাসীদের কঙ্গো; গ্যাংস্টার ।
পূজার দিন মধ্যাহ্নে উপবাসী ভক্তেরা দেবীর "ভরম" অর্থাৎ ঝাঁপ ব্রত পালন করেন ।
দ্বিতীয় পর্যায়ে ব্রতের সারাদিন উপবাসী থেকে উপকরণগুলি দিয়ে শ্রীকৃষ্ণের পূজা করতে হয় ।
ভাসানী পাঁচবিবিতে তার পিত্রালয়ে পাঠিয়ে দেন এবং বলে দেন যে, যে, ‘আমার নিরন্ন, বিবস্ত্র বাঙ্গালী চাষীদের একটা সুরাহা যতদিন না হবে, ততদিন আমি আর বাংলায় ।
টাকা বাকি এসময় সুরজিতের কণ্ঠে উচ্চারিত হয়, ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার বাংলাদেশ আজ নিরন্ন! বিশ্বের দোষ দেব না ।
দ্বিতীয় পর্যায়ে ব্রতের সারাদিন উপবাসী থেকে উপকরণগুলি দিয়ে রাধা ও অষ্টসখীর পূজা, এবং পৃথকভাবে বৃষভানু ও নন্দরাজার ।
সমর্থ পক্ষে দশমীতে একাহার, একাদশীতে নিরাহার, ও দ্বাদশীতে একাহার করতে হবে ।