unshelling Meaning in Bengali
Noun:
গোলা,
Similer Words:
unshelteredunshifting
unshingled
unship
unshipping
unshocked
unshoe
unshoed
unshoeing
unshot
unshout
unshouted
unshouting
unshrinkable
unshriven
unshelling শব্দের বাংলা অর্থ এর উদাহরণ:
দুর্গাভ্যন্তর থেকে শত্রুর প্রতি গোলা নিক্ষেপের জন্য প্রাচীরের মধ্যে অসংখ্য চতুষ্কোনাকার ফোঁকর রয়েছে একমাত্র খিলানাকার ।
ও লেফটেন্যান্ট নূরুন্নবীর নেতৃত্বে তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেনারা গোলা সমর্থন ছাড়াই আকস্মিক আক্রমণ করে দখল করেন ছোটখেল ও রাধানগর ।
পণ্য মজুত করার জন্য যে গুদাম বা গোলা তৈরি করেছিল, সেই "গোলা" শব্দ থেকেই "হুগলি" নামের উৎপত্তি ।
দূরপাল্লার আর্টিলারি গোলাবর্ষণ ।
ধরে পাকিস্থানিরা একের পর এক মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানের ওপর গোলা নিক্ষেপ করছিল ।
এরপর পাকিস্তানিরাও পাল্টা আক্রমণ চালায় এবং মর্টারের সাহায্যে গোলা বর্ষণ করতে থাকে ।
দ্বিতীয় গোলা এসে পড়ল ঠিক তার ১০০ গজ সামনে ।
অসংখ্য গোলা ছোড়া হয় ।
মাটির তৈরি ছোট ছোট গোলা পাওয়া গেছে ।
কয়েকটি গোলা এসে পড়ল মুক্তিবাহিনীর এফইউপিতে ।
এই গোলা শূন্যেই ফাটে এবং ক্ষয়ক্ষতি হয় বেশি ।
কৃষ্ণনগর - লাল গোলা লাইন, কালীনারায়ণপুর -শান্তিপুর – কৃষ্ণনগর লাইন এবং রানাঘাট – কৃষ্ণনগর লাইন এর রেলপথ যুক্ত আছে ।
সহযোদ্ধারা তিন ইঞ্চি মর্টারের গোলা পাকিস্তানি সেনাদের ওপর নিক্ষেপ করতে থাকেন ।
মুক্তিযোদ্ধারা লঞ্চ ও বিশেষ জলযান লক্ষ্য করে দু-তিনটি মর্টারের গোলা ছোড়েন ।
পর্তুগিজ ভাষায় "গোলা" শব্দের অর্থ "দুর্গপ্রাকারের বহিরাংশের ।
এছাড়াও অন্যান্য সম্প্রদায়গুলির মধ্যে রয়েছে: গোলা, উমরানী, লশারী, দোমকি, কানরানী, গজনি, সিয়াপদ ব্রহী এবং অল্প সংখ্যক সুমেরো ।
মুক্তিযোদ্ধাদের গোলন্দাজ দল (মুজিব ব্যাটারি) কামানের গোলাবর্ষণ ।
গোলাবারুদ ।
তিনি অধিনায়কের কাছে অনুরোধ করেন গোলা ছোড়ার ।
মিষ্টি হলো চিনির বা গুড়ের রসে ভেজানো ময়দার গোলা কিংবা দুধ- চিনি মিশিয়ে তৈরি বিভিন্ন আকৃতির ছানার অথবা ময়দার টুকরো করা খাবার ।
বিভ্রান্ত মুক্তিযোদ্ধারা বোঝার চেষ্টা করলেন কোন দিক থেকে গোলা আসছে ।
হঠাৎ তাদের ক্যাম্পের আশপাশে পড়তে থাকল গোলা ।
অবস্থানের ওপর অনবরত মেশিনগানের গুলি ও মর্টারের গোলা নিক্ষেপ করতে লাগল ।
কতিথ আছে এগুলো খ্রিস্টপূর্ব হাজার হাজার অব্দের সময়কালের মৃৎপাত্র এবং শিকারীদের ব্যবহার উপযোগী গোলা ।
-কৃষ্ণনগর - লাল গোলা লাইন এর পরবর্তী ।
এর মধ্যে রিকোয়েলস রাইফেলের গোলা ছিল মারাত্মক ।
নিজেদের গোলা ও পাকিস্তানি গোলা—দুটোই তাদের ওপর এসে পড়তে থাকে ।
গোলা আসে পেছন থেকে ।
এক-দেড় মিনিটের মধ্যে তৃতীয় গোলা এসে পড়ল একদম তার কাছে ।
পাকিস্তানিদের সব প্রতিরক্ষায় মুক্তিবাহিনীর মুজিব ব্যাটারির কামান দিয়ে অসংখ্য গোলা ছোড়া হয় ।
পাকিস্তানিদের গোলা নিক্ষেপের গতি ভীষণ ।
সে জন্য কামানগুলো পাকিস্তানি প্রতিরক্ষার চারদিকে বিভিন্ন স্থানে বসিয়ে গোলা ছোড়া ।
নিজেদের গোলায় শহীদ ও আহত হলেন কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা ।
একটু পর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানে শুরু হয় গোলাবর্ষণ ।
আমরা অগ্রসর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি আর্টিলারির গোলা এসে পড়তে থাকল ।
গোলাবর্ষণের তীব্রতায় প্রকৃতি কেঁপে উঠল ।