শিরস্ত্রাণ এর বাংলা অর্থ

⇒ শির

শিরস্ত্রাণ এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

লম্বা হয় এবং তা কালো রঙের হয় এবং এদের ঠোঁটের ওপরে ক্রীম রঙের ছোটো একটা শিরস্ত্রাণ থাকে ।

মহিলাদের ক্ষেত্রে ঠোঁট এবং শিরস্ত্রাণ প্রায় পুরোটাই হলুদ রঙের হয় ।

অন্যান্য ধনেশদের মতোই এদের ঠোঁটের ওপরে কালো রঙের শিরস্ত্রাণ থাকে ।

এদের ঠোট খুব বড় হয় কিন্তু ধনেশের অন্যান্য প্রজাতির মতোন এদের শিরস্ত্রাণ থাকে না ।

এদের লম্বা বাঁকানো ঠোটের ওপরে কোনো শিরস্ত্রাণ থাকে না ।

এবং ৬৫ সেমি (২৩ এবং ২৬ ইঞ্চি), এবং এদের ঠোঁটের ওপরে ধূসর রঙের বিরাট বড় শিরস্ত্রাণ থাকে কিন্তু তা মহিলাদের ক্ষেত্রে ছোটো হয় ।

এবং ঠোঁটের ওপরে শিরস্ত্রাণ থাকে যা মহিলা ধনেশদের ক্ষেত্রে থাকে না ।

তরুণদের শিরস্ত্রাণ থাকে না ।

ওপরে কালো রঙের বিরাট বড় একটা শিরস্ত্রাণ থাকে ।

মহিলাদের শিরস্ত্রাণের আকার ছোটো হয় এবং চোখের চারপাশে লাল রঙের চামড়া ।

থেকে ৮০ সেন্টিমিটার (৩০ থেকে ৩১ ইঞ্চি) এবং এদের ঠোটের ওপরে ক্রীম রঙের শিরস্ত্রাণ থাকে ।

এদের চোখ হয় হলুদ রঙের; ঠোঁট হয় লাল রঙের এবং ওপরের চোয়ালে একটা শিরস্ত্রাণ থাকে ।

পুরুষ ধনেশদের শিরস্ত্রাণ হয় অপেক্ষাকৃত বড়ো এবং এটা কালো রঙের ঠোটের ওপরে ।

এদের শিরস্ত্রাণ হয় ছোটো এবং সূচালো ।

এদের ঠোঁটের আকার হয় বড় এবং এদের ঠোঁটের ওপরে কোনো শিরস্ত্রাণ থাকে না ।

পুরুষেররা গাঢ় বাদামি রঙের হয় এবং মাথার ওপরে শিরস্ত্রাণ মতন একটা জিনিস থাকে যেটা লালচে হয়, এবং এদের ঘাড়ের রঙ হয় ফ্যাকাশে ।

বিশিষ্ট ভেস পরিচ্ছদ, বিশেষত শিরস্ত্রাণ, পবিত্র বিবেচনা করা হয় এবং ঈশ্বর কোহোমবা অন্তর্গত বলে গণ্য করা হয় ।

কুকুর অধ্যায় ৮: একটি পশ্চাদ্ধাবন টেলিভিশন অধ্যায় ৯:একটি ঘনত্ব সাবান শিরস্ত্রাণ অধ্যায় ১০: একটি পছন্দ ফোটো প্রিন্টার অধ্যায় ১১:একটি হাতি ট্র্যাঙ্ক লিপস্টিক ।

এদের ঠোঁট হয় ক্রীম রঙের এবং ঠোঁটের ওপরে শিরস্ত্রাণ থাকে ।

মহিলা ও পুরুষদের দেখতে একইরকম হয় কিন্তু মহিলাদের শিরস্ত্রাণের আকার ।

হলুদ রঙের ঠোঁট থাকে এবং তা বাঁকানো হয় এবং ঠোঁটের ওপরে মাঝারি আকারের শিরস্ত্রাণ থাকে ।

মহিলাদের মুখ এবং ঘাড় হয় কালো রঙের, হলুদ রঙের শিরস্ত্রাণ এবং বাদামি রঙের চোখ হয় ।

হলুদ রঙের ঠোটের ওপরে লাল রঙের একটা উচ্চ শিরস্ত্রাণ থাকে ।

শায়লা হ'ল একটি ইসলামী শিরস্ত্রাণ, যা কিছু মুসলিম মহিলারা তাদের নিকটবর্তী পরিবারের বাইরের কোনও পুরুষের উপস্থিতিতে পরিধান করেন ।

রোমে তামা ও ব্রোঞ্জ দিয়ে ঢাল ও শিরস্ত্রাণ তৈরি হতো ।

ব্রোঞ্জ ও তামার ছুরি, তীরের ফলা, ঢাল, শিরস্ত্রাণ পাওয়া গেছে ।