আলোক-বর্ষ এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

আলোক বর্ষ (Light - year, ly) হল একটি দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক, যা দিয়ে জ্যোতির্বিদ্যা সম্পর্কিত দূরত্ব মাপা হয়।

এক আলোক বর্ষ সমান ৯.৫ ট্রিলিয়ন কিলোমিটার।

৭০২ আলোক বর্ষ) থেকে শুরু হয়।

১ Ym থেকে কম দূরত্ব ১.৯ Ym — ২০১ মিলিয়ন আলোক বর্ষ — ভাগৌ সুপারক্লাস্টার থেকে দূরত্ব।

২.৮ Ym — ২৯৬ মিলিয়ন আলোক বর্ষ — কোমা।

অন্তর্স্থল আলোক বর্ষ ব্যাসার্ধ।

৪.৭ Pm = ৩০,০০০ AU = বক গ্লবিউল বার্নার্ড ৬৮ এর অর্ধেক আলোক বর্ষ ব্যাস।

৯.৫ Pm — ৬৩,২৪১.১ AU — এক আলোক বর্ষ, এক আলোক বর্ষ দূরত্ব।

দৈর্ঘ্য, যা ১০২১ মিটার (১ Zm বা ১১০.০০০ আলোক বর্ষ) থেকে শুরু হয়।

১ Zm থেকে কম দূরত্ব ১.৭ Zm — ১৭৯,০০০ আলোক বর্ষ — আকাশগঙ্গার বৃহত্তম স্যাটেলাইট ছায়াপথ।

দৈর্ঘ্য, যা ১০১৮ মিটার (১ Em বা ১০৫.৭ আলোক বর্ষ) থেকে শুরু হয়।

১ Em থেকে কম দূরত্ব ১.৬ Em — ১৭২ ± ১২.৫ আলোক বর্ষ — ওমেগা সেন্টুরির ব্যাস (বৃহত্তমের একটি।

৪২ এর অবস্থান ১৫০০ আলোক বর্ষ এবং এটি পৃথিবীর নিকটবর্তী বড় তারা গঠন অঞ্চলে অবস্থিত।

কালপুরুষ নীহারিকাটি অনুমান করা হয় ১৩  আলোক বর্ষ জুড়ে।

মেজর ওভারডেনসিটি হিসেবে পরিচিত (২৫০০ আলোক বর্ষ) সম্ভাব্য বামন অনিয়মিত ছায়াপথের পরে ৫০ কিলোপারসেক (≈১,৬৩,০০০ আলোক বর্ষ) দূরের এই ছায়াপথটি আকাশগঙ্গা হতে।

এটি পৃথিবী থেকে আনুমানিক ৩ মিলিয়ন আলোক বর্ষ দূরে অবস্থিত।

পৃথিবী থেকে ৩০০০ কোটি আলোক বর্ষ দূরে অবস্থিত এই ছায়াপথ এখনো পর্যন্ত আবিষ্কৃত দূরতম এবং প্রাচীনতম বলে।

মহাবিশ্বকে যদি একটা গোলক কল্পনা করা হও তবে তার ব্যাসার্ধ হবে প্রায় ৪৬ বিলিয়ন আলোক বর্ষ।

এটি পৃথিবী থেকে আনুমানিক ২.৫ মিলিয়ান আলোক বর্ষ দূরে অবস্থিত।

পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ২০.৫ আলোক বর্ষ (১৯০ ট্রিলিয়ন কিলোমিটার)।

পালসারটির অবস্থান পৃথিবী থেকে প্রায় ১৮,০০০ আলোক বর্ষ দূরে অবস্থিত ধনু মণ্ডলের অন্তর্গত টারযান ৫ নামক একটি গোলাকার তারা গুচ্ছে।

এটি পৃথিবী থেকে আনুমানিক ৩২০ মেগাপারসেক(১.০৪ বিলিয়ন আলোক বর্ষ ) দূরে।

এটি পৃথিবী হতে ১৪.৫ কিলোপারসেক (৫০,০০০ আলোক বর্ষ) দূরে আকাশগঙ্গার অপর পাশে ধনু মন্ডলে অবস্থিত।

কিলোমিটার ≡ ১০০০ মিটার ≈ ৩২৮১ ফুট ≈ ১০৯৪ গজ ≈ ০.৬২১ মাইল ≈ ০.৫৪০ নটিক্যাল মাইল ≈ ৬.৬৮×১০−৯ জ্যোতির্বিদ্যা-একক ≈ ১.০৬×১০−১৩ আলোক বর্ষ ≈ ৩.২৪×১০−১৪ পারসেক।