আলোক-রশ্মির এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

মিশরের বিভিন্ন স্থানের দূরত্বের সাথে সূর্যের আলোক রশ্মির পতনকোণের পার্থক্য হিসাব করে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয়ের মাধ্যমে ইরাটোসথেনেস প্রাকৃতিক ভূগোলবিদ হিসেবে ইতিহাসের পাতায় চিরস্তায়ী আসন করে নিয়েছেন।

ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এ ক্ষেত্রে আলোক রশ্মির পরিবর্তে ইলেকট্রন বিম ব্যবহার করা হয়।

সুর্য আলোক রশ্মির উপস্থিতিতে মানবদেহের চর্মে উৎপন্ন হয়।

আলোক রশ্মির কম্পাঙ্কের এই নির্দিষ্ট মানকে সূচন কম্পাঙ্ক (threshold frequency) বলে।

2SO2+O2 —— > 2SO3 ( 300 - 400'nbsp;nm তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট আলোক রশ্মির প্রভাবে বিক্রিয়া )।

এক্ষেত্রে প্রতিটি আলোক রশ্মির আপতন কোণ সমান হয় ও প্রতিফলন কোণগুলোও সমান হয়।

গর্তগুলোর মধ্যে উজ্জ্বল আলোক রশ্মির অনুপস্থিতি বোঝায় যে পাক এখনো পৃথককরণ করা হয় নি, অর্থাৎ বরফ এবং বরফ-ছাড়া পদার্থগুলো অভ্যন্তরে এখনোও একে অপরের সাথে লেগে আছে।

পরীক্ষণীয় উপাদানটি বিশুদ্ধ পটাশিয়াম ব্রোমাইডের সাথে মিশ্রিত করে একটি স্বচ্ছ ট্যাবলেটে প্রবেশ করানো হয় যা একটি আলোক রশ্মির সামনে স্থাপন করা হয়।

তবে, সাধারণ অক্ষি কাঁচের মত না হয়ে, মহাকর্ষীয় লেন্সগুলি এদের কেন্দ্রের সবচেয়ে কাছ দিয়ে যাওয়া আলোক রশ্মির সর্বোচ্চ এবং কেন্দ্রের সবচেয়ে দূরবর্তী আলোক রশ্মির সর্বোনিম্ন বিচ্যুতি ঘটায়।

ইউক্লিড এই আলোক রশ্মির ভৌত প্রকৃতির সংজ্ঞা দেননি তবে জ্যামিতিক নীতি ব্যবহার করে তিনি দৃষ্টিভঙ্গির প্রভাব এবং দূরত্বে দেখা জিনিসগুলির বৃত্তাকার হওয়া নিয়ে আলোচনা করেছেন।

আইজাক নিউটন এই প্রভাবগুলি অধ্যয়ন করেছেন এবং এগুলিকে আলোক রশ্মির উত্থান হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

এছাড়াও এটি বেশি পরিমাণে আলোক রশ্মির বিচ্ছুরণ ঘটাতে পারে।

গায়ানার ক্রিকেটার আলোকবিজ্ঞানে, বিচ্ছুরক প্রিজম হল একধরণের আলোকীয় প্রিজম যার জ্যামিতিক আকৃতি সাধারনতঃ ত্রিভুজের মত হয় এবং এই প্রিজমের সাহায্যে সাদা আলোক রশ্মির বিচ্ছুরণের মাধ্যমে বর্ণালী সৃষ্টি করা হয়।