ইহারা এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

ইয়াসুহিতো এন্দো, ইয়ুতো নাগাতোমো, মাসামি ইহারা, হন্ডা কেস্‌কে এবং শিনজি কাগওয়ার মতো খেলোয়াড়গণ জাপানের জার্সি গায়ে মাঠ।

সে মনে করে ইহারা মায়াবিনীর জাত।

ইহারা সকল কল্যাণের পথে মায়াজাল পাতিয়া রাখিয়াছে।

ইহারা গহণ পথের কণ্টক, রাজপথের দস্যু।

ইহারা মূলতঃ গৌ-পালন ও দুগ্ধ ব্যবসায় থেকে জড়িত‌ থাকেন এরং সমানভাবে কৃষিকার্য্যও।

সুতরাং ইহারা অনেক দিন হইতে পরাক্রান্ত ভূইয়া-রূপে গণ্য হইয়া এসেছেন।

ইহারা নির্গুণ উপাসক কোন সাকার দেবতার উপাসনা করে না।

কারণ ইহারা ঠাকুরকে দর্শন ও স্পর্শ করিয়াছে।

ইহারা বৈষ্ণব সমাজে একটি আলাদা সম্প্রদায় হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

ইহারা বিভিন্ন প্রজাতির সাপকে শিকার করে এবং নানাপ্রকার পচাগলা মাংস খায়।

ও বানিয়াচঙের রাজ পরিবারকে এক বংশের বলিয়া যেভাবে আখ্যায়িত করেন, আসলে ইহারা এক নহেন।

সূর্যের চারদিকে বৃহস্পতির কাক্ষিক পর্যায়কালের মাত্র ৩০% (প্রায়) বেশি কিন্তু ইহারা সূর্য হতে নেপচুনের দূরত্বের প্রায় চারগুণের কম কাছাকাছি হয় না।

অন্যকে অভিভাবকরুপে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘আমরা তো এদের পূজা এজন্যই করি যে, ইহারা আমাদের আল্লাহর সান্নিধ্যে নিয়ে যাবে।

সে হিসেবে ইহারা উড়িষ্যার পুরাতন রেখ দেউলের সহিত একগোত্রে পড়ে, কিন্তু ইহাদের গঠন এত হাল্কা।

ইহারা সাইকাকুকে জাপানের আধুনিক উপন্যাসের রূপকার বলা যেতে পারে, যিনি তার লেখায়।

ইহারা ক্ষণজন্মা মহাপুরুষ, বহুভাগ্যেই কোন সমাজে এমন লোকের আবির্ভাব হইয়া থাকে"।

সেই নব আবির্ভূতা দেবী জানালেন – “ইহারা আমারই স্তব করিতেছেন।

সকালের দিকে প্রথমভাগে, গোধূলিবেলায় বা সায়াহ্নে এবং মেঘলা দিনে ইহারা সক্রিয় থাকে ও পাতায় বা সরু ডালে বসে রসপান করে।

মাঝেমাঝে ইহারা ফুলে অবস্থান করে এবং ডানা অর্ধেক বা পুরো মেলা অবস্থায় মাটিতে, পাহাড়ের।

ইহারা রোদ পোহাতে ভীষণ পছন্দ করে।

ইহারা সাধারণত নিচু উচ্চতা দিয়ে ওড়ে এবং অন্যান্য ক্লাউডেড ইয়েলো প্রজাতির (সর্বমোট।

ইহারা মূলত সকাল, পড়ন্ত বিকেল ও সন্ধ্যার সময় সক্রিয় হয়।