উপভাষা Meaning in English
/Noun/ Dialect.
উপভাষা এর ইংরেজি অর্থ
(noun)
the idiom or manner of speaking of a language peculiar to a locality; a dialect.
এমন আরো কিছু শব্দ
উপভোক্তাউপভোগ
উপম
উপমহাদেশ
উপমা
উপযাচক
উপযাচন
উপযাচিকা
উপযুক্ত
উপযোগ
উপযোগিতা
উপযোজন
উপর
উপরঅলা
উপরতলা
উপভাষা এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ
দিল্লীর উত্তর ও পূর্বে প্রচলিত খাড়ি বোলি উপভাষা লেখ্য হিন্দির ভিত্তি।
এছাড়া হিন্দির একটি উপভাষা ব্রজ ভাষায় ১৫শ শতক থেকে ১৭শ শতক পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
জেলার শান্তিপুর অঞ্চলে প্রচলিত কথ্য উপভাষা থেকে গঠিত হয়েছে, ফলে একে অনেক সময় শান্তিপুরি বাংলা বা নদিয়া উপভাষা বলা হয়ে থাকে।
উর্দুর বেশ কিছু উপভাষা বিদ্যমান।
ম্যান্ডারিন উচ্চারণে: উ্যয়ে উ্য, ক্যান্টনীয় উচ্চারণে: উ্যৎ উ্য) একটি উপভাষা।
অঞ্চলের সর্বত্র ভাষাটি একই রকম নয়; এর বহু উপভাষা রয়েছে।
জার্মানের কোন স্থানীয় উপভাষা তার আশেপাশের অন্যান্য উপভাষা অঞ্চলের মানুষ সহজে বুঝতে পারলেও দূরবর্তী।
কথ্য কন্নড়ের অনেকগুলি আঞ্চলিক উপভাষা আছে, কিন্তু এর লিখিত রূপ প্রায় সবজায়গাতেই একই রকম।
চলিত কন্নড়ের তিনটি উপভাষা সামাজিক শ্রেনীভিত্তিক: ব্রাহ্মণ।
ভাষাবিজ্ঞানী মনে করেন এগুলি জাপানি ভাষারই উপভাষা।
জাপান তুলনামূলকভাবে একটি ছোট দেশ হলেও এখানে বিস্ময়করীভাবে বহু সংখ্যক উপভাষা প্রচলিত, যেগুলি উচ্চারণ, ব্যাকরণ।
পাঞ্জাবি পাঞ্জাবি উপভাষা লাহন্ডা হিন্দকো খেত্রানি পাহাড়ি-পোঠওয়াড়ি সারাইকি সিন্ধি জডগালি কচ্ছি লুওয়াতি মেমনি সিন্ধি।
সিলেটি একটি টোনাল উপভাষা।
মঙ্গোলিয় ভাষার অনেক উপভাষা রয়েছে।
বেশ কয়েকজন উইকিপিডিয়ান বিভিন্ন মঙ্গোলিয় উপভাষা যেমন বুরিয়াত ভাষা, কলমিক ভাষা ইত্যাদি ভাষাতে।
অসমীয়ার চারটি প্রধান উপভাষা রয়েছে।
নিচে অসমীয়ার উপভাষাগুলির একটি তালিকা দেয়া হলো: কেন্দ্রীয় অসমীয়া;।
কিছু কিছু ভাষাবিদ কেবলমাত্র খোরাত থাইকে আদর্শ থাই ভাষার উপভাষা হিসেবে বিবেচনা করেন।
তাই, বাংলা উপভাষা পাঁচ প্রকার: রাঢ়ী উপভাষা বঙ্গালী উপভাষা বরেন্দ্রী উপভাষা ঝাড়খণ্ডী উপভাষা রাজবংশী উপভাষা এই পাঁচটি ছাড়াও কিছু কিছু।
মতে, গুজরাটির তিনটি প্রধান প্রজাতি আছে: আদর্শ 'হিন্দু' উপভাষা, 'পার্সি' উপভাষা এবং 'মুসলিম' উপভাষা।
পূর্ব হার্জেগোভিনা উপর সার্বো-ক্রোয়েশিয়ান,শতকাভিয়ান, সবচেয়ে ব্যাপক উপভাষা উপর ভিত্তি করে. মধ্য 1১৮ শতকের মধ্যে, একটি ক্রোয়েশীয় সাহিত্য স্ট্যান্ডার্ড।
ভাষাটির পাঁচটি আঞ্চলিক উপভাষা আছে।
খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ শতকে গ্রিসের বিভিন্ন স্থানে প্রচলিত বিভিন্ন প্রাচীন গ্রিক উপভাষা ধীরে ধীরে আথেন্স অঞ্চলের আত্তিক উপভাষার উপর ভিত্তি করে উদ্ভূত "কোইনি" (Koine)।