কাশী এর ইংরেজি অর্থ

(noun)

Vanaras or Varanasi, the famous place of Hindu pilgrimage.

কাশী প্রাপ্তি/লাভ (noun) (1) death at Kashi (Vanaras).

(2) (figurative) ascension to heaven (according to Hindu opinion).

কাশী এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

শহরটি স্থানীয়ভাবে বেনারস নামে এবং বাঙালিদের কাছে কাশী (Kāśī [ˈkaːʃi] (শুনুন)) নামে অধিক পরিচিত।

১৮৮০ খ্রিষ্টাব্দে বিখ্যাত কাশী শাস্ত্রার্থে তিনি তৎকালীন পন্ডিতবর্গকে পরাজিত করে বিশেষ খ্যাতি লাভ করেছিলেন।

কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় (হিন্দি : काशी हिन्दू विश्वविद्यालय) হল বারাণসীতে অবস্থিত একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং একটি আন্তর্জাতিক মানের ভারতীয়।

আসল কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরটি ষষ্ঠ মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব ধ্বংস করেন, যিনি মূল হিন্দু মন্দিরের উপরে জ্ঞানবাপি মসজিদটি নির্মাণ করেন।

কাশী বিশ্বনাথ ভারতের।

১৯১৬ সালে মদনমোহন মালব্য বারাণসীতে কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় বা বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটি (বি.এইচ.ইউ) প্রতিষ্ঠা।

কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (দেবনাগরী: काशी विश्‍वनाथ मंदिर) ভারতের একটি বিখ্যাত হিন্দু মন্দির।

লক্ষ্মন সেন তার রাজত্বকে কামরূপ (বর্তমানে অসম), কলিঙ্গ (বর্তমান উড়িষ্যা), কাশী এবং দিল্লী পর্যন্ত বিস্তৃত করেন।

বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৬০)  · বাবাসাহেব ভীমরাও আমবেদকর বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৭৪)  · কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় (১৯১৬)  · ইন্দিরা গান্ধী রাষ্ট্রীয় মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

উত্তরকাশীর অর্থ উত্তরের কাশী।

একে কাশী বিশ্বনাথ বলে।

সংগ্রামী, দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ, মহাত্মা গান্ধী কাশী বিদ্যাপীঠের সহঃপ্ৰতিষ্ঠাপক।

তিনি মদনমোহন মালব্য-এর সাথে কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় প্ৰতিষ্ঠার জন্যেও কাজ।

কয়েকটি উল্লেখযোগ্য হিন্দু মন্দির হল কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, চারধাম মন্দির-চতুষ্টয় (পুরী জগন্নাথ মন্দির, রামনাথস্বামী।

অবন্তী অস্মক অঙ্গ কম্বোজ কাশী কুরু কোশল গান্ধার চেদি বজ্জি অথবা বৃজি বৎস পাঞ্চাল মগধ মৎস্য অথবা মচ্ছ মল্ল।

১৯ নভেম্বর, ১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দে কাশী (বারানসী) এলাকায় তার জন্ম।

উত্তরকাশী (হিন্দি: उत्तरकाशी) শব্দটির অর্থ হলো উত্তরের কাশী।

একাধিক পূর্বতন প্রাদেশিক ও সাম্রাজ্যিক রাজধানী (যেমন পাটলিপুত্র, কনৌজ, কাশী, এলাহাবাদ, মুর্শিদাবাদ, মুঙ্গের ও কলকাতা) এই নদীর তীরেই অবস্থিত।

যথা: মহেশ্বর, বিষ্ণু বা বৈষ্ণব, ব্রহ্ম, কাশী, আবন্ত্য, নাগর ও প্রভাস।

খ্রিস্টপূর্বাব্দে মহাজনপদের যুগে, ঝাড়খন্ড রাজ্য মগধ, অঙ্গ, বঙ্গ, কালিঙ্গ, কাশী এবং বাজ্জি'র অংশ ছিল।

একাডেমিরও সভাপতি ছিলেন শ্রীমতী বৈজয়ন্তী কাশী প্রয়াত জেএম বিশ্বনাথ এবং প্রয়াত জিভি গিরিজাম্মার কন্যা।

বৈজয়ন্তী কাশী ছয় বছর বয়সে তুমকুরের রমন্না থেকে ভরতনাট্যম।

এই ষোড়শ মহাজনপদগুলি হল: 'কাশী, কোশল, অঙ্গ, মগধ, বজ্জি, মল্ল, চেদি, বৎস, কুরু, পাঞ্চাল, মৎস, সুরসেনা, অস্মক।