কুলি ১ এর ইংরেজি অর্থ

(noun)

act of gargling; rinsing one’s mouth with water.

কুলি করা (verb intransitive)gargle.

কুলি-১ এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

মুর্শিদ কুলি খান ছিলেন বাংলার প্রথম নবাব।

কুলি খান কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল।

তিনি মুর্শিদ কুলি খানের কন্যা জয়নব উন-নিসা বেগম ও আজমত উন-নিসা বেগমকে বিয়ে করেছিলেন।

মুর্শিদ কুলি খানের অধীনে চাকরির জন্য চেষ্টা করেন।

কিন্তু মির্জা মুহম্মদ আলী মুর্শিদ কুলির জামাতা সুজাউদ্দিন খানের আত্মীয় ছিলেন এবং মুর্শিদ কুলি তার জামাতার।

খানের নানা নবাব মুর্শিদ কুলি খান সরফরাজকে বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার নবাব হিসেবে তাঁর উত্তরাধীকারী মনোনীত করেন।

১৭২৭ সালে মুর্শিদ কুলি খানের মৃত্যুর পর যখন।

দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলি খান বাংলার নবাবের অধীনে জাহাঙ্গীরনগর ও উড়িষ্যার নায়েব নাযিম ছিলেন।

আফশার বা নাদের শাহ (ফার্সি:نادر شاه افشار‎; নাদের কুলি বেগ হিসেবেও পরিচিত- نادر قلی بیگ বা তাহামাস কুলি বেগ- تهماسپ قلی خان) (নভেম্বর ১৬৮৮ বা আগস্ট ৬, ১৬৯৮।

তিনি ১৯৯৭ সালে মনতাজুর রহমান আকবরের কুলি ছায়াছবিতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে চলচ্চিত্রে আবির্ভূত হন।

অধীনে উড়িষ্যার নায়েব নাযিম দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলি খানের জামাতা।

উড়িষ্যার অধিকার নিয়ে দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলি এবং আলীবর্দী খানের মধ্যকার সংঘর্ষে তার বিশেষ।

মধ্যে রয়েছে, জিগর (১৯৯২), আনাড়ি (১৯৯৩), রাজা বাবু (১৯৯৪), সুহাগ (১৯৯৪), কুলি ন. ১, গোপী কিষাণ (১৯৯৪), সাজান চালে শাশুড়াল (১৯৯৬) এবং জীত (১৯৯৬)।

তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে চাঁদের আলো, কুলি ও দোলা অন্যতম।

বাংলায় আসেন এবং বাংলার নবাব মুর্শিদ কুলি খানের অধীনে চাকরি লাভ করেন।

নবাব মুর্শিদ কুলি খানের শাসনামলে 'দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলি খান' নামে পরিচিত জাফর খান রুস্তম।

ধারাটি ১৭১৭ সালে মুর্শিদ কুলি খানের আমলে শুরু হয়েছিল এবং ১৮৮১ সালে মনসুর আলী খানের সাথে সাথে ধারাটি বিলুপ্ত।

দে স বাংলার নবাব শাসক মুর্শিদ কুলি খান (১৭১৭–১৭২৭) সরফরাজ খান (১৭২৭–১৭২৭) সুজাউদ্দিন খান (১৭২৭–১৭৩৯) সরফরাজ খান (১৭৩৯-১৭৪০) আলীবর্দী খান (১৭৪০–১৭৫৬) সিরাজউদ্দৌলা।

১৬৭২ সালে মুর্শিদ কুলি খান পুরো সুবাহকে ১৩টি চাকলায় বিভক্ত করেন, যা পরবর্তিতে ১৬৬০টি পরগনায় বিভক্ত।

১৭৪১ সালের প্রথমার্ধে তদানীন্তন উড়িষ্যার নায়েব নাযিম দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলি খান কর্তৃক বাংলার নবাব আলীবর্দী খানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ।

এসময় উড়িষ্যা প্রদেশের শাসনকর্তা ছিলেন দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলি খান।

দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলি ছিলেন সরফরাজ খানের জামাতা।

বিদ্রোহী নায়েব নাযিম দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলি খান এবং বাংলার নবাব আলীবর্দী খানের মধ্যে সংঘটিত হয়।

যুদ্ধে দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলি পরাজিত হন এবং উড়িষ্যা থেকে বিতাড়িত।

১৯৮২ সালে কুলি ছবির চিত্রগ্রহণ চলাকালীন একটি মারামারির দৃশ্যে সহ-অভিনেতা পুনিত ইসারের সঙ্গে।