গোলকুন্ডা এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

এসকল ঘটনাসমূহ হল, ১৬৭৮ সালে রাজপুতদের মহাবিদ্রোহ, শিয়া গোলকুন্ডা এবং মারাঠাদের ঐক্যবদ্ধ আক্রমণ এবং দাক্ষিণাত্যে মুঘল সাম্রাজ্যের সম্প্রসারণ।

মসজিদ তৈরির নামে কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য তৈরি করা গোলকুন্ডা জামে মসজিদ ধ্বংসের নির্দেশও তিনি দিয়েছিলেন।

কুতুব শাহ এবং তার লোকজন গোলকুন্ডা দুর্গের অবস্থান গ্রহণ করে এবং বিখ্যাত হীরার খনি কল্লোড় খনির নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।

১৫৯১ খ্রিষ্টাব্দে গোলকুন্ডার কুতুব শাহি রাজবংশ হায়দ্রাবাদের পত্তন ঘটান।

প্রাচীন ভারতে গোলকুন্ডায় একটি গুরুত্বপূর্ণ হীরার খনি ছিল।

১৫১৮ খ্রিষ্টাব্দে গোলকুন্ডার শাসনকর্তা কুলি কুতুব মুল্ক বাহমনি সুলতানির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে কুতুবশাহি রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেন।

১৬৮৭ খ্রিষ্টাব্দের ২১ সেপ্টেম্বর দীর্ঘ এক বছর গোলকুন্ডা দুর্গ অবরোধের পর মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব গোলকুন্ডা সুলতানি দখল করেন।

গুডাপ্পা, বেলারি, কুরনুল ও গোলকুন্ডা থেকে হিরে উত্তোলন করা হত।

অন্ধ্রপ্রদেশর এবং গোলকুন্ডা কাছাকাছি কৃষ্ণ জেলায় এই নৈপুণ্যময় মছলিপত্তনম কালামকারি তৈরি করা হয় মধ্যযুগ থেকে; যার পেছনে রয়েছে মোগল সালতানাতের পৃষ্ঠপোষকতা।

অন্ধ্রপ্রদেশের গোলকুন্ডা।

গোলকুন্ডা এক্সপ্রেস এর প্রধান ট্রেন।

সাপ গোলকুন্ডা এক্সপ্রেস তেলেঙ্গানার সেকান্দরাবাদ এবং অন্ধ্রপ্রদেশের গুন্টুর মধ্যে চলমান একটি আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেন ।