রপ্তানিকৃত এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

বিশ্বের সর্বাধিক রপ্তানিকৃত দেশ হিসেবে চীন এর পর বাংলাদেশের স্থান।

নিচে কিছু দেশীয় কোম্পানীর নাম, উত্পাদিত ওষুধের পরিমাণ ও রপ্তানিকৃত দেশের সংখ্যা দেওয়া হল: বর্তমানে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক দু'বাজারেই বাংলাদেশি।

পূর্ব আজারবাইজানে ইরানের প্রায় ৩৫% কার্পেট প্রস্তুত হয়, এবং ইরান থেকে রপ্তানিকৃত গালিচার ৭০% এখানেই তৈরি হয়।

এখান থেকে রপ্তানিকৃত প্রধান পণ্য হল মরিচ, আদা এবং নারকেলের শাঁস।

পশম এ শহরের প্রধান রপ্তানিকৃত দ্রব্য।

প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন ও রপ্তানির উপরে নির্ভরশীল, এই দুইটি দ্রব্য দেশটির রপ্তানিকৃত পণ্যের ৯৭% গঠন করেছে।

বাংলাদেশ থেকে কেনিয়ার রপ্তানিকৃত পণ্যের মধ্যে পাট শীর্ষস্থান দখল করে রয়েছে।

বাদাম (বিশেষত ব্রাজিল বাদাম), কালোমরিচ, পাট, কাকাও ও কাঠ এখান থেকে প্রধান রপ্তানিকৃত দ্রব্য।

ব্রাসেলস থেকে রপ্তানিকৃত প্রধান প্রধান কিছু দ্রব্য হল পেরেক, লোহা, মর্মর, কয়লা, মোমবাতি কাচ ও।

১৮শ শতকের শেষভাগেই এই রপ্তানিকৃত শস্যগুলি দ্বীপটির অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা শুরু করে।

এখান থেকে রপ্তানিকৃত খনিজের মধ্যে আছে লোহা, ফসফেট এবং দস্তা।

সাল বাংলাদেশে আমদানিকৃত পণ্য / কানাডা থেকে আমদানিকৃত পণ্য বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিকৃত পণ্য / কানাডায় আমদানিকৃত পণ্য 2011 "৫৫২,৫৪৬,৪৮১ "১,০৬৩,৯১৯,২৩৯ 2012 "৫২৫।

বাংলাদেশ থেকে তাইওয়ানে রপ্তানিকৃত পণ্যসমূহ হল কাঁকড়া, বাগদা চিংড়ি, তামা, কাপড় এবং জুতা।

আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে রপ্তানিকারক কর্তৃক রপ্তানিকৃত পণ্যের মূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে আমদানিকারকের পক্ষে ব্যাংকের মাধ্যমে।

রপ্তানিকৃত যন্ত্রাংশের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সেচপাম্প ও এর যন্ত্রাংশ, লাইনার, ধানমাড়াইয়ের।

অতীত শতকের ইউরোপীয় বণিকেরা গিনি অঞ্চলটিকে রপ্তানিকৃত দ্রব্যের উপর ভিত্তি করে কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছিল।

কেন্দ্রীভূত সবচেয়ে বড় আমদানিকারক দেশ যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৮-৯৯ সালে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিকৃত তৈরি পোশাকের সর্বমোট ৪৩.২৪% আমদানি করেছে।

দীর্ঘ বছর ধরে পরিচালিত এই গোষ্ঠীটি স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ও রপ্তানিকৃত পণ্য, আধুনিক অটোমোবাইল থেকে শুরু করে নির্মাণ সামগ্রী, ইস্পাত, টেক্সটাইল।

আফগানিস্তান থেকে রপ্তানিকৃত দ্রব্যের মধ্যে ফল ও বাদাম গুরুত্বপূর্ণ।