রোম্যান্টিক এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।

১৮৯০ সালে প্রকাশিত মানসী এবং তার পর প্রকাশিত সোনার তরী (১৮৯৪), চিত্রা (১৮৯৬), চৈতালি (১৮৯৬), কল্পনা (১৯০০) ও ক্ষণিকা (১৯০০) কাব্যগ্রন্থে ফুটে উঠেছে রবীন্দ্রনাথের প্রেম ও সৌন্দর্য সম্পর্কিত রোম্যান্টিক ভাবনা।

আবার ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক ধারার প্রভাবও এই নাটকে স্পষ্ট।

চার্লস ব্যাবেজের সঙ্গে তার বেশ ঘনিষ্ঠ এবং রোম্যান্টিক সম্পর্কও গড়ে ওঠে।

এই ছবিটি আগের সমস্ত রোম্যান্টিক ছবির থেকে পুরোপুরি অন্য ঘরানার হওয়ায় অমিতাভ "রাগী যুবক" হিসেবে এক নতুন রূপে নিজেকে বলিউডে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগ পেয়েছিলেন।

১৯৭৫-এ বিভিন্ন ঘরানার যে ছবিগুলিতে তাকে দেখা গিয়েছিলো, তার মধ্যে অন্যতম ছিল মজার ছবি চুপকে চুপকে, অপরাধমূলক নাটকীয় গল্পের ভিত্তিতে তৈরি ফারার এবং রোম্যান্টিক ছবি মিলি।

১৮৬৪ - ন্যাথানিয়েল হথর্ন, আমেরিকান উপন্যাসিক, ডার্ক রোম্যান্টিক এবং ছোটগল্প লেখক।

তিনি সাহিত্যে যশাকাঙ্খী হয়েছিলেন এবং সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন একটি জার্মানদের অলস জীবনকে নিয়ে লেখা একটা রোম্যান্টিক কবিতা – হান্স কুচেলগার্টেন।

তিনি রাশিয়ান রোম্যান্টিকতাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছিলেন; যেখানে আগে কেবলমাত্র মহিমান্বিত আদর্শ এবং সৌন্দর্য থাকত সেখানে তিনি অশ্লীলতার আধিপত্য এনে দিলেন।

লিংকনের প্রথম রোম্যান্টিক আগ্রহ ছিল আন রুটলেজ, যখন তিনি নিউ স্যালামে চলে আসার সময় তাঁর সাথে দেখা করেছিলেন।

বিষয় ও রস বিচারে পুথি সাহিত্যকে ছয়টি ভাগে ভাগ করা যায়: ১. রোম্যান্টিক প্রণয়কাব্য, ২. জঙ্গনামা বা যুদ্ধকাব্য, ৩. নবী-আউলিয়ার জীবনীকাব্য, ৪. লৌকিক পীর পাঁচালি, ৫. ইসলামের ইতিহাস, ধর্ম, রীতিনীতি বিষয়ক শাস্ত্রকাব্য এবং ৬. সমকালের ঘটনাশ্রিত কাব্য।

১৬১১ - উইলিয়াম শেক্সপিয়ার রোম্যান্টিক কমেডী টেমপেস্ট প্রথম বারের মত মঞ্চায়িত হয়, হোয়াইটহল প্যালেস, লন্ডন।

১৭৯৫ - জন কিটস, ইংরেজি সাহিত্যের একজন রোম্যান্টিক কবি।