লাল-ইট এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠের উত্তর দিকে প্রবাহিত রাজপথের পাশে ছিলো দুটি কি তিনটি বিরাট লাল ইটের দোতলা বাংলো, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকেরাই বাস করতেন।

তাই লাল ইটের সেই ভবনের নাম হল ‘মহাকরণ’।

সুন্দর এ মসজিদ লাল ইট ও নীল টালিতে তৈরি।

উত্তরমুখী আটচালা মন্দিরটি লাল ইটে নির্মিত।

চুন-সুরকি দিয়ে গাঁথা পাতলা লাল ইটের দেয়ালগুলো ১.৮১ মিটার চওড়া।

লাল ইট দ্বারা নির্মিত এই মসজিদটি আকারে বেশ ছোট, মাত্র ১৮.২৯ মিটার (৫৯ ফুট) x ১২.১৯ মিটার (৪০ ফুট) এবং দেয়ালের পুরুত্ব ২.২৩ মিটার (সাড়ে ৭ ফুট)।

ভাস্কর্যের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য এবং একাডেমিক ভবন গুলোর লাল ইটের সাথে মিল রেখে ভিত্তি বেদির ৩ টি ধাপ বানানো হয়েছে লাল ও কালো সিরামিক ইট দিয়ে।

লাল ইটের গাঁথুনিতে তৈরি স্কুল ভবনের সামনে ও পেছনে রয়েছে দু’টি প্রশস্ত খেলার মাঠ ।

১৮ এপ্রিল , ২০১৬ বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস পালনকালীন সময়ে আরবান স্টাডি গ্রুপ এবং বিদ্যালয়ের এ্যালামনাই এসোসিয়েসন এর উদ্যোগে স্কুলের ঐতিহ্যবাহী লাল ইটের তৈরি মূল ভবনটিতে (ভবন-১) বর্ণিল আলোক সজ্জা বা লাইট শো এর আয়োজন করা হয় ।

অন্যথায় এর স্থম্ভ টান এবং লাল ইট দিয়ে নির্মিত।

এটি একটি লাল ইটের তৈরী একতলা ভবন।

এস ম্যসন এবং এইচ এ স্মিথ একতলা ভবনটি লাল ইট দিয়ে কুইন অ্যানে স্টাইলে তৈরী করেন।

লাল ইটের রঙ হামানদিস্তা দ্বারা গাড় লাল রঙের হয়ে আছে এবং গ্রানাইটের তৈর জানালার সিল দ্বারা কন্ট্রাস্টেড হয়ে আছে।