লিখিত-বিবরণ এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

বাইজান্টাইন স্থপতি ইসিডোর অভ মিলেতাস আর্কিমিডিসের লেখনীগুলোকে একত্রিত করেন; পরবর্তীতে ষষ্ঠ শতকে ইউতোশিয়াস অভ আসকালোন তার কাজের উপর লিখিত বিবরণ প্রকাশ করার পর আর্কিমিডিসের কাজ বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে।

ঐ সমুদ্রযাত্রার দৈনন্দিন লিখিত বিবরণী আকস্মিকভাবে এখানে থেমে যায়।

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকের ঐতিহাসিক এরিয়ান লিখিত বিবরণীতে এই অঞ্চলের নাম "সিরিওট" বলে উল্লেখ আছে।

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকের ঐতিহাসিক এরিয়ান লিখিত বিবরণীতে এই অঞ্চলের নাম "সিরিওট" বলে উল্লেখ আছে।

নিম্নে উল্লিখিত বিবরণ (চিহ্নিতকরণ বৈশিষ্ট্যসহ) Boulenger (১৮৯০) থেকে নেয়া হয়েছে:।

১৫৪০ সালে, পশ্চিম ভূভাগে সর্বপ্রথম ধাতবটির বিবরণ পাওয়া গিয়েছিল ভ্যানোচিও বিরিঙ্গুচিওর লিখিত বিবরণীতে।

গ্রিসের ইতিহাসের প্রতিটি যুগের সুনির্দিষ্ট লিখিত বিবরণ বিদ্যমান।

হাদীস হচ্ছে মুহাম্মদ এর বক্তব্য ও কর্ম সমূহের লিখিত বিবরণ, হাদীসে কুদসি হচ্ছে হাদিসেরই একটি উপ-শাখা, যা আল্লাহ্‌র বানী নবীর মুখে উচ্চারিত হিসেবে মুসলিমরা গণ্য করে।

মিশরীয় দেবতাদের মধ্যে ওসিরিস এবং আমুন-রা এর সম্পর্কেই সবচেয়ে বিস্তৃত লিখিত বিবরণী পাওয়া যায়।

তাই দেখা যায় যে, সুপ্রাচীনকাল থেকে এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন পরিব্রাজক, ভৌগোলিক এবং পণ্ডিতগণের লিখিত বিবরণে, অঙ্কিত মানচিত্রে, এখানকার শাসক গৌড়ের সুলতান ও রাজাদের মুদ্রায় চট্টগ্রামকে বহু নামে খ্যাত করেছিলেন।

তাদের লিখিত বিবরণে চট্টগ্রামকে চাটিকিয়াং রূপে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।

সন্ধ্যাকর নন্দীর রামচরিতের পরিচিতি পর্বে অনুবাদক বিজয় স্তম্ভ নির্মাণের করন সম্পর্কে নিম্নলিখিত বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছেন : “পূর্ববঙ্গের ভোজ বর্মার তাম্রশাসন হইতে জানা যায় দিব্যের বীরত্ব খ্যাতি তৎকালে উপমার বিষয় ছিল।

আল-মাহদির সংস্কার এ বিষয়ে প্রথম লিখিত বিবরণ বলে জানা যায় যা কাজের বর্ণনা প্রদান করে।