লিখিত-বিবৃতি এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

তিনি একটি লিখিত বিবৃতিতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্রিটিশ নাগরিকদের সমবেদনা জ্ঞাপন করেন এবং বিশৃঙ্খলার সমালোচনা করেন।

হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লিখিত বিবৃতি অনুসারে আনুমানিক ১৩১১ বঙ্গাব্দে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তিনিকেতনের অধ্যাপক শ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাংলা ভাষায় একটি অভিধান প্রণয়নের জন্য অনুরোধ করেন।

দৃশ্যত সাংবাদিকতার প্রচলিত রীতি লঙ্ঘন করে ইত্তেফাকে তোফায়েল আহমদের নামে উল্লিখিত বিবৃতিটি প্রকাশের ব্যবস্থা না করলে বঙ্গবন্ধৃর ৭ মার্চের ভাষণটি আদৌ রেডিওতে প্রচারিত হতো কিনা সে ব্যাপারে সন্দেহের অবকাশ আছে৷ ১৯৭১ সালে ইত্তেফাকেই কাজ করেছেন তিনি এবং 'ইত্তেফাক'-এর পাতায় সম্পাদকীয়, উপ-সম্পাদকীয় লিখেছেন এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতেন।

২০১০ সালের জানুয়ারিতে তিনি প্রচারমাধ্যমের কাছে ৮ পৃষ্ঠার লিখিত বিবৃতি ফ্যাক্স করেন এবং সেই লেখায় তিনি জ্যোতি বসুকে পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গল অধ্যুষিত জেলাগুলোতে “অনুন্নয়ন” এবং তার “ফলশ্রুতিতে অশান্তি”র জন্য দায়ী করেন।

পরেরদিন মুসলিমরা পুনারায় মূর্তি গ্রামে যায় এবং সেনাপতি পরিবারের কাছ থেকে জোরপূর্বক একটি লিখিত বিবৃতি আদায় করে যেখানে লেখা ছিল সেনাপতি পরিবারের সদস্যরা স্বেচ্ছায় ধর্মান্তরিত হয়েছে।

১৯৩২ সালের ২০ মে, বাবা নিউইয়র্কে পৌঁছান এবং গণমাধ্যমকে প্রায় ১০০০ শব্দের “আমেরিকা প্রতি বার্তা” নামে একটি লিখিত বিবৃতি দেন যা কুয়েনটিন টড নামে তার এক শিষ্য বর্ণনা করেন।

- বৈদেশিক ও কমনওয়েলথ অফিস অঞ্চলটিতে শান্তির আহ্বান জানিয়ে নিম্নলিখিত বিবৃতি জারি করেছে "আমরা পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং পরিস্থিতি শান্ত থাকার জন্য আহ্বান জানাই"।

জানুয়ারি, ২০২০ সালে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) লিখিত বিবৃতিতে তাকে অনূর্ধ্ব-১৯ দল থেকে নাম প্রত্যাহারের কথা জানায়।

থ্রিফট একটি লিখিত বিবৃতি জারি করেছেন যা অভিযোগ করা সহিংসতার নিন্দা করেছে।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কলম ও কাগজের হাদীস (رزية يوم الخميس|Raziyat Yawm al-Khamis) এমন একটি ঘটনাকে ইঙ্গিত করে যেখানে ইসলামের নবী মুহাম্মদ তাঁর মৃত্যুর কিছুক্ষণ পূর্বে একটি লিখিত বিবৃতি দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, কিন্তু তাঁকে তা করতে বাধা দেওয়া হয়েছিল।

কপিরাইট অধিকারকে বৈধ হিসেবে বিবেচনার জন্য লেখক বা মালিকের স্বাক্ষরযুক্ত লিখিত বিবৃতি ও প্রয়োজন ছিল।

তবে মোঃ ওয়াজেদ আলী আবুল কা এর স্বাক্ষর সহ অভিনন্দনের একটি লিখিত বিবৃতি জারি করেছিলেন; লাম সামসুদ্দিন, আবুল মাসুর আহমদ এবং খান মুহাম্মাদ।

জাতীয় মহাসাগর ও বায়ুমণ্ডলীয় প্রশাসন এর জাতীয় জলবায়ু ডেটা সেন্টার থেকে নিম্নলিখিত বিবৃতি: স্টেট অফ দি ক্লাইমেট ডিসেম্বর ২০১০ যা "নেতিবাচক আর্কটিক দোলন" শব্দটি চারবার ব্যবহার করে, সেটা এই বর্ধমান প্রবণতার জন্য প্রতিনিধির মত কাজ করে:"শীতল আর্কটিক বায়ু ডিসেম্বরের প্রথম তিন সপ্তাহের মধ্যে পশ্চিম ইউরোপকে আঁকড়ে ধরেছিল।