কাশি এর ইংরেজি অর্থ

(noun), (adjective)

eighty-one.

একাশিতম (adjective) eighty-first.

কাশি এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

জগন্নাথ মজুমদার ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ১৯৬২ কাশি কান্ত মৈত্র প্রজা সোশ্যালিস্ট পার্টি ১৯৬৭ কৃষ্ণনগর পূর্ব কাশি কান্ত মৈত্র সমযুক্ত সোশ্যালিস্ট পার্টি কৃষ্ণনগর।

করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯-এ আক্রান্ত ব্যক্তি কাশি বা হাঁচি দেওয়ার ফলে বাতাসে নিক্ষিপ্ত বহু লক্ষ অতিক্ষুদ্র শ্লেষ্মাকণা বাতাসে।

এর মধ্যে রয়েছে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট।

কাশি হল শ্বাস প্রশ্বাসের বড় গমনপথগুলির মাধ্যমে হঠাৎ বাতাসকে বের করা যা সেখানকার তরল, উত্তেজক পদার্থ, বিদেশী কণা এবং জীবাণুগুলি পরিষ্কার করতে সহায়তা করে।

কোন কোন কাশিতে মিউকাস বের হয়না।

সুতরাং কাশি সাধারনত দুই প্রকার।

সহজে আমরা বলতে পারি- শুকনো কাশি এবং ভেজা কাশি।

সর্দি-কাশি, ঠাণ্ডা-কাশি, ঠাণ্ডা লাগা বা সর্দি-জ্বর এক ধরনের ভাইরাসঘটিত সংক্রামক রোগ যা মানবদেহের ঊর্ধ্ব শ্বাসপথ, বিশেষ করে নাকে আক্রমণ করে।

ফুসফুসে যক্ষ্মা হলে হাল্কা জ্বর ও কাশি হতে পারে।

কাশির সঙ্গে গলার ভিতর থেকে থুতুতে রক্তও বেরোতে পারে।

নিউমোনিয়ার লক্ষণ সমূহ নিম্নরূপ: জ্বর কাশি শ্বাসকষ্ট কাপুনি ঘাম হওয়া বুকে ব্যাথা যা শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে উঠা নামা।

সেই স্কন্দ পুরাণে কাশি উঃ ৮৮তে বর্ণিত আছে রাজা দক্ষ একটি যজ্ঞানুষ্ঠান করেছিলেন।

নাসরীন মুস্তাফা: জামশিদ গিয়াসউদ্দিন আল কাশি : জ্যোতির্বিজ্ঞানে তার অবদান, দ্বিতীয় সংস্করণ : মে, ২০০৯, প্রকাশক : ইসলামিক।

প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে কাশি দেখা যায়।

এক্ষেত্রে শুকনো কাশি অথবা ঘন ঘন কাশি হতে পারে, কাশির সাথে অতিমাত্রায় কফ যেতে পারে অথবা রাতের দিকে কাশি প্রচণ্ড বেড়ে যেতে।

পোষকের মধ্যে কাশি ও হাঁচির মতো লক্ষণ-উপসর্গগুলি সৃষ্টি করে, তাহলে তার পরবর্তী প্রজন্মের উদ্বর্তন বা টিকে থাকার সুবিধা অনেক বেশি থাকে, কেননা কাশি-হাঁচির মধ্যে।

প্রথম ধাপ: করোনাভাইরাস-সংক্রমিত ব্যক্তি ঘরের বাইরে গিয়ে মুখ না ঢেকে হাঁচি-কাশি দিলে করোনাভাইরাস তার আশেপাশের (১-২ মিটার পরিধির মধ্যে) বাতাসে কয়েক ঘণ্টা।

কাশিঃ ধূমপানের জন্য অনেকের প্রচন্ড কাশি এবং কাশির সাথে ফুসফুস থেকে মিউকাস বেরিয়ে আসতে দেখা যায়।

একে উদ্গারি কাশি বলে।

কাশি, কফ, ব্যবহৃত জামাকাপড় ইত্যাদি থেকেও এই রোগ ছড়াতে পারে।

১৪২৯ - জামশিদ গিয়াসউদ্দিন আল কাশি, মধ্যযুগের একজন প্রতিভাধর মুসলমান জ্যোতির্বিজ্ঞানী।

হুপিং কাশি (ইংরেজি: Whooping cough বা Pertussis) হচ্ছে একটি অত্যন্ত ছোঁয়াচে ব্যাক্টেরিয়াঘটিত রোগ।

এটার অপর নাম পারটুসিস বা বাংলায় ঘুংড়ি কাশি।

মসজিদ খান মসজিদ টাইলের কাশি-কারি নামক জটিল শিল্পকর্ম ও অভ্যন্তরের চমৎকার মুঘল ফ্রেসকোর কারণে জন্য পরিচিত।

 [পূর্ণ তথ্যসূত্র প্রয়োজন] তার দুইটি কাব্যগ্রন্থ কাব্য ফুলে (১৮৫৪) এবং বভন কাশি সুবোধ রত্ন‌কর (১৮৯২)) সালে প্রকাশিত হয়।