গ্যারিক এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

১৮৭৭ সালে মেঘনাদবধ কাব্যে রামচন্দ্র ও মেঘনাদ উভয় ক্ষেত্রে অভিনয় জন্য সাধারণী পত্রিকার সম্পাদক অক্ষয়চন্দ্র সরকার তাকে 'বঙ্গের গ্যারিক' আখ্যায় ভূষিত করেন।

১৯৯৬ - মার্টিন গ্যারিক্স, ডাচ ডিজে, রেকর্ড প্রযোজক এবং গায়ক।

গ্যারিক অলিভান্ডার - বিখ্যাত জাদুদন্ড প্রস্তুতকারক, অলিভান্ডার্সের মালিক।

অষ্টাদশ শতকে ডেভিড গ্যারিক কিছু দৃশ্যের পরিবর্তন করেন, কিছু আপত্তিকর অংশ(তৎকালীন মতে) বাদ দেন।

নাট্যকার-সাহিত্যিক ডেভিড গ্যারিক ১৭৪৮ সালে নাটকের পরিবর্তিত রূপে রোজালিন চরিত্রটি বাদ দেন কারণ জুলিয়েটের জন্য রোমিওর রোজালিনকে পরিত্যাগ তিনি অনৈতিক মনে করেন।

অষ্টাদশ শতকের ডেভিড গ্যারিকের রূপান্তরেও ব্যালকনি দৃশ্য দেখা যায় এবং তদাবধি সেই ধারা চলে আসছে।

নাটকের বিশেষ করে শেষ দৃশ্যটি তার শৈল্পিক নৈপুণ্যের জন্য এতই সমাদৃত হয় যে পরবর্তী দুইশত বছর ধরে নাট্যশিল্পীরা এটি তাদের নাটকে ব্যবহার করেছেন, ১৭৪৪ এ থিওফিলাস সাইবার এবং ১৭৪৮ এ ডেভিড গ্যারিকের প্রযোজনা তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য।

যেমন, গ্যারিক তাঁর প্রযোজনায় অতিরিক্ত পরিবর্তন করেন মূল নাটকে রোমিও তার প্রথম প্রেমিকা রোজালিনের উদ্দেশ্যে যে সব সংলাপ বলেছিল সেগুলিকে জুলিয়েটের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে।

১৭৫০ সালে নাট্যগোষ্ঠীদের মধ্যে রীতিমত রোমিও যুদ্ধ শুরু হয়ে যায় যার একদিকে ল অপেরা হাউসের কোভেন্ট গার্ডেনে অনুষ্ঠিত স্প্রেন্জার ব্যারি-সুশানা মারিয়া অ্যান অভিনীত রোমিও-জুলিয়েটের এবং অপরদিকে থিয়েটার রয়ালের ড্রাউরি লেনে অনুষ্ঠিত ডেভিড গ্যারিক-জর্জ অ্যান বেলামি অভিনীত রোমিও-জুলিয়েটের নাট্যাভিনয়।

১৭৪৮ এ ডেভিড গ্যারিকের রূপান্তরিত প্রযোজনাটি এতই জনপ্রিয় হয় যে প্রায় শতবর্ষ ধরে সেটি অভিনীত হয়।

কথা বলার সময় মাইলোর গ্যারিকে সন্দেহ হয়।

গ্যারিক হ্যাগন - আম্মার চরিত্রে।

তিনি 'বাংলা থিয়েটারের গ্যারিক'।